ফ্রি টাকা ইনকাম করার উপায় | প্রতিদিন আয় করুন সহজ কিছু কাজ করে

আনলিমিটেড টাকা ইনকাম

ফ্রি টাকা ইনকাম করার উপায় | প্রতিদিন আয় করুন সহজ কিছু কাজ করে

ফ্রি টাকা ইনকাম করার উপায়

প্রতিদিন আয় করুন ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা ।
ফ্রি টাকা ইনকাম করার উপায়, এর কথা হয়ত অনেকেই শুনেছেন। আবার কেউ কেউ শুনে নাও থাকতে পারেন ।আজ আপনাদের সাথে ফ্রি টাকা ইনকাম করার উপায় নিয়ে নিয়ে আলোচনা করব । কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় তার সব উপায় নিয়ে।
এই সময়ে অনেকেই আছে যারা অনলাইনে বিভিন্ন মাধ্যমে টাকা ইনকাম করে যাচ্ছে । মাঝে মাঝে তারা ব্যাপক ভাবে খবরের শিরোনাম হচ্ছে । আবার অনেকে আছেন অনলাইনে ঘরে বসে ছোট ছোট সহজ কাজ করে দৈনিক ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা বা তার বেশীও আয় করছেন।

Read More: কিভাবে একজন গৃহিণী ঘরে বসে ইনকাম করতে পারে


যারা অনলাইনের মাধ্যমে দৈনিক বা মাসিক টাকা আয় করতে ইচ্ছুক তারা আমাদের এই লেখাটি পড়তে পারেন । আমারা সব সময় আমাদের বিডি নিউজ ওয়ালে সুন্দর সুন্দর লেখার সাহায্যে বিভিন্ন ভাবে সঠিক পদ্ধতি গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করে থাকি ।

আপনি যদি অনলাইনের মাধ্যমে ফ্রি টাকা ইনকাম করতে ইচ্ছুক হন । আমাদের আরও অনেক অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার  লেখা আছে । সেগুলোও মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন ।

ফ্রি টাকা ইনকাম করার উপায় ফ্রি টাকা ইনকাম করার উপায় ।
ফ্রি টাকা ইনকাম করার উপায়

আপনি কি ফ্রি টাকা ইনকাম করতে চান? Do you want to earn free money?
আপনি কি একটি পয়সা খরচ না করে অনলাইনে অর্থ উপার্জনের উপায় খুঁজছেন ? যদি তাই হয়, তাহলে আমরা আপনাকে সঠিক পন্থায় আয় অনলাইনে ফ্রি টাকা আয় এর উপায় খুঁজে দিতে চেষ্টা করব ।

আপনার মনে হয়ত প্রশ্ন জাগতে পারে অনলাইনে বিনামূল্যে বা ফ্রি আয় আসলে কী? এটি কি অনলাইনে অর্থ উপার্জনের একটি বৈধ উপায় ? না অন্য কিছু । আমাদের সাথে থাকুন ।
আমরা অনলাইন বিনামূল্যে আয়ের ধারণা, এটি উপার্জনের বিভিন্ন পদ্ধতি এবং কীভাবে আপনি আপনার প্রচেষ্টাকে কাজে লাগিয়ে, কম সময়ে ভাল অর্থ উপার্জন করতে পারেন, তার বিস্তারিত নিয়ে আজকের এই টপিক।

অনলাইন ফ্রি ইনকাম কি

What is free income online?
অনলাইন ফ্রি ইনকাম বলতে বুঝায়, নিজের টাকা আগাম বিনিয়োগ না করে, যে টাকা আপনি অনলাইন থেকে আয় করতে পারেন । অন্য ভাবে, কিছু খরচ না করে অনলাইন  থেকে অর্থ উপার্জন করার একটি উপায়।

অনলাইনে বিনামূল্যে বা ফ্রিতে আয়ের উপায় আছে । আপনি কোনো প্রাথমিক আর্থিক বিনিয়োগ ছাড়াই অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারেন । এর জন্য আপনার দক্ষতা এবং সময় ব্যবহার করতে পারেন।

এটা মনে রাখা দরকার যে আপনি যদিও কোনো অর্থ বিনিয়োগ করছেন না, কিন্তু আপনাকে আপনার সময় এবং প্রচেষ্টা বিনিয়োগ করতে হবে।
অনলাইনে অর্থ উপার্জনের জন্য পরিশ্রম, অধ্যবসায় এবং ধৈর্যের প্রয়োজন। আর একবার সব বুঝে গেলে আপনার কাছে পানির মত সহজ মনে হবে ।
যদিও অনলাইন ফ্রি আয় কথাটি আর্থিক বিনিয়োগের ক্ষেত্রে “ফ্রি” হতে পারে । তবে অন্য ক্ষেত্রে এটি অবশ্যই “ফ্রি” নয়। কারন এখানে আপনার মেধা ও সময় দুটোই দরকার হয় ।

ফ্রি ইনকাম করার উপায়

অনলাইনে ফ্রি ইনকাম করার উপায় । Ways to make free income online
আজকের ডিজিটাল যুগে, অনলাইনে অর্থ উপার্জন আগের চেয়ে অনেক সহজ । কোনো টাকা আগাম বিনিয়োগ না করে অনলাইনে বিনামূল্যে আয় করার অনেক উপায় রয়েছে।যেগুলো বাসায় বসে সহজেই করতে পারা যায় ।

একটি ফুল-টাইম বা পার্ট টাইম অনলাইন ফ্রি ইনকাম শুরু করতে চান । আজকে অনলাইনে ফ্রি তে আয় করার সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায়গুলির মধ্যে ভাল কয়েকটি উপায় নিয়ে আলোচনা করব ।

কীভাবে কম সময়ে, ন্যূনতম থেকে শুরু করে সর্বাধিক উপার্জন করা যায়, এই সব সম্পর্কে টিপস প্রদান করব৷ সুতরাং, আপনি যদি আপনার নিজের বাড়ি বা ঘড়ে বসে আরামে থেকেও অর্থ উপার্জন শুরু করতে প্রস্তুত হন, তবে পড়তে থাকুন ।

নিচে অনলাইন থেকে ফ্রি টাকা ইনকাম করার উপায় দেয়া গেলঃ
অনলাইন সমীক্ষা বা সার্ভে । Online surveys
অনলাইনে বিনামূল্যে আয় করার অন্যতম একটি জনপ্রিয় উপায় হল অনলাইন সার্ভে । অনেক বাজার গবেষণা কোম্পানি আছে । যারা পণ্য এবং পরিষেবার মূল্যবান প্রতিক্রিয়া সংগ্রহের জন্য সমীক্ষা বা সার্ভে করে থাকে । এর জন্য তারা  সারা বিশ্ব ব্যাপী তাদের টার্গেট গ্রাহক থেকে প্রতিক্রিয়া সংগ্রহ করে । এই কাজের জন্য অনলাইন সার্ভে করে থাকে । যাদের দ্বারা এই কাজটি করান হয়, তাদের অর্থ প্রদান করে ।

আপনিও এই কোম্পানিগুলির সাথে সাইন আপ করতে পারেন, এবং সমীক্ষা বা সার্ভে শুরু করতে পারেন। প্রথম দিকে ইনকাম কম হতে পারে। এটি আপনার অবসর সময়ে কিছু অতিরিক্ত নগদ অর্থ উপার্জন করার একটি ভাল উপায় ।  অনলাইন সার্ভে একটি ভাল সাইট দেখতে  পারেন এখান থেকে ।

ফ্রিল্যান্স কাজ । Freelance work
আপনার যদি লেখালেখি, গ্রাফিক ডিজাইন বা প্রোগ্রামিংয়ের মতো দক্ষতা থাকে, তবে আপনি ফ্রিল্যান্সার হিসাবে আপনার কাজ গুলোর জন্য অফার করতে পারেন।

Upwork এবং Fiverr-এর মতো অনেক অনলাইন প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যা ফ্রিল্যান্সারদের ক্লায়েন্টদের সাথে সংযুক্ত করে ।
আপনি Upwork এবং Fiverr এ প্রোফাইল তৈরি করতে পারেন । এই খানে আপনার দক্ষতার তালিকা করতে পারেন এবং আপনার দক্ষতার সাথে মিল রেখে এমন কাজের জন্য বিড করা শুরু করতে পারেন৷

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং । Affiliate Marketing
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল, অন্য কোন প্রতিষ্ঠানের পণ্যের প্রচার করে অর্থ উপার্জন করার একটি ভাল উপায়। আপনি একটি অনুমোদিত প্রোগ্রামের জন্য সাইন আপ করতে পারেন এবং আপনার ওয়েবসাইট বা সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলে পণ্য প্রচার করতে পারেন।

যখন কেউ আপনার অ্যাফিলিয়েট লিঙ্কের মাধ্যমে কেনাকাটা করে, আপনি একটি কমিশন পেয়ে থাকবেন । বর্তমানে আমাদের দেশ থেকে অনেকেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে ঘরে বসে ভাল ইনকাম করছেন । যেমনঃ – অ্যামাজন এফিলিয়েট প্রোগ্রাম

অনলাইন টিউটরিং । Online tutoring
আপনার যদি কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষতা থাকে তবে আপনি অনলাইন টিউটর হিসাবে আপনার পরিষেবাগুলি অফার করতে পারেন। Chegg এবং TutorMe -এর মতো অনেক অনলাইন প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যা টিউটরদের সাথে ছাত্রদের সংযোগ করে দেয় ।

আপনি আপনার নিজের সময় এবং রেট সেট করতে পারেন । সারা বিশ্বের যে কোন প্রান্তের ছাত্রদের টিউটর করা শুরু করতে পারেন।

অনলাইনে লেখালেখি করে । Write online
আপনার যদি লেখার প্রতিভা থাকে তবে আপনি ওয়েবসাইট এবং ব্লগের জন্য লিখে অনলাইনে বিনামূল্যে আয় করতে পারেন। অনেক ওয়েবসাইট বিভিন্ন বিষয়ে নিবন্ধের জন্য লেখকদের অর্থ প্রদান করে।

আপনি যে ওয়েবসাইট গুলির জন্য লিখতে আগ্রহী সেগুলি থেকে ধারণা নিয়ে লেখা শুরু করতে পারেন এবং কাজের জন্য একটি পোর্টফোলিও তৈরি করতে পারেন৷বাংলা লিখেও আপনি এখন অনেক টাকা ইনকাম করতে পারেন ।

এর জন্য বিভিন্ন অনলাইন নিউজ বা ব্লগ সাইটে যোগাযোগ করতে পারেন । আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন । আমাদের সাথে যোগাযোগ এর মাধ্যম বিডি নিউজ ওয়াল ।

আপনার অনলাইন ফ্রি ইনকাম বাড়ানোর টিপস
ভাল অর্থ প্রদান সুযোগগুলিতে ফোকাস করুন ।
অনলাইনে বিনামূল্যে আয় করার অনেক উপায় থাকলেও, সব যায়গায় সুফল পাওয়া যায় না ।কিছু পদ্ধতি অন্যদের তুলনায় অনেক ভালো অর্থ প্রদান করে। উদাহরণস্বরূপ, অনলাইন সমীক্ষা বা সার্ভে নেওয়ার চেয়ে অনলাইন টিউটরিং প্রতি ঘন্টায় বেশি অর্থ দিয়ে থাকে ।

সুতরাং, আপনার সময় এবং প্রচেষ্টার জন্য সবচেয়ে বেশি অর্থ প্রদানকারী সুযোগগুলির উপর ফোকাস করা গুরুত্বপূর্ণ।

আপনার খ্যাতি তৈরি করুন । Build your reputation
যে কোনো কাজে খ্যাতি হল একটি মূল বিষয়। আপনি যদি ভাল উপার্জন করতে চান, তাহলে আপনাকে একজন নির্ভরযোগ্য এবং দক্ষ কর্মী হিসাবে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে । সময়মতো ভাল মানের কাজ সরবরাহ করা, ক্লায়েন্টদের সাথে সঠিক সময় যোগাযোগ করা । কাজের প্রতি আগ্রহী হওয়ার মাধ্যমে এগুলো করতে পারেন।

শিখতে থাকুন । keep learning
বিশ্ব ক্রমাগত বিকশিত হচ্ছে এবং অনলাইনে কাজের প্রচুর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে । অনলাইনে বিনামূল্যে আয় করার নতুন সুযোগ প্রতি নিয়ত বাড়ছে। যুগের সাথে এগিয়ে থাকার জন্য, আপনাকে শিখতে হবে এবং আপনার দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে।

নানা রকম ওয়েবিনারে যোগ দিন, ব্লগ আর্টিকেল  পড়ুন, এবং সাম্প্রতিক কাজ এবং সুযোগগুলি সম্পর্কে আপ-টু-ডেট থাকার জন্য অনলাইন কমিউনিটিতে যোগ দিন।

ফ্রি টাকা ইনকাম করার আরও কিছু সহজ উপায়
ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে আমরা আরও বেশ কিছু তালিকা করেছি । এই তালিকা অনুসারে যে কেহ চাইলে সহজেই ঘরে বসে প্রতিদিন ভাল টাকা ইনকাম করতে পারবেন । তাহলে আর দেরি নয় । আসুন শুরু করি ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার উপায় জানি ।

ব্লগিং করে আয় । Earn by blogging
 ব্লগিং বর্তমান সময়ের একটি পরিচিত নাম । অনলাইনে ফ্রি তে টাকা আয় করার জন্য সবচেয়ে ভাল  উপায় হল ব্লগিং। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনেকে ঘরে বসে শুধু মাত্র ব্লগিং করে ভাল পরিমান টাকা আয় করে যাচ্ছে ।

আমাদের দেশেও বর্তমানে অনেকে ব্লগিং করে নিজের ঘরে বসে ভাল পরিমান টাকা আয় করে যাচ্ছে ।আপনিও এই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারেন । আজ থেকে আপনিও ব্লগিং শুরু করতে পারেন ।শুরু তে ফ্রি দিয়ে কাজ শুরু করুন । এর জন্য দেখতে পারেন । এই খান থেকে ।
আপনার যদি একটি ব্লগিং ওয়েবসাইট থাকে সেখান  থেকে ভাল পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ক্যাপচা এন্ট্রি করে আয় । Earn by entering captcha
ক্যাপচা এন্ট্রি অনলাইনের মাধ্যমে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে পারেন । প্রতিদিন কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারেন । অনলাইনে সাইট থেকে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে সেখানে ক্যাপচা এন্ট্রি করে এই কাজ করতে পারেন ।

এন্ড্রয়েড স্মার্ট মোবাইল ফোন দিয়েও ক্যাপচা এন্ট্রি করে এই কাজটি করতে পারেন।ক্যাপচা এন্ট্রি করে ফ্রি তে আয় করার জন্য আপনাকে অবশ্যই টাইপিং জানা লাগবে । ক্যাপচা এন্ট্রি করার জন্য টাইপিং স্পিড দরকার । এছাড়া এই কাজ করা সম্ভব নয় ।

আপনার যদি টাইপিং স্পিড ভাল থাকে আপনি ঘরে বসে সহজেই ক্যাপচা এন্ট্রি করে ভাল পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারেন । এর জন্য দেখতে পারেন এই খানে থেকে ।

ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম
ইউটিউব চ্যানেল খোলা
ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে আয় ।Earn by creating a YouTube channel
এই পদ্ধতি ১০০ ভাগ পরিক্ষিত । ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে সেখানে থেকে ভাল ইনকাম করতে পারেন । ভিডিও আপলোড করে, ভিউ এর উপর এড এর মাধ্যমে গুগল থেকে সরাসরি টাকা ইনকাম করতে পারেন ।

ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে সেখানে যে কোন পণ্য এর ভিডিও দিয়ে মার্কেটিং করেও টাকা আয় করতে পারেন । শিক্ষামূলক ভিডিও আপলোড করে অনলাইনে মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিতে পারেন ।

এর মাধ্যমে আপনার একটি পরিচিতি লাভ করবে । আপনি প্রচুর শিক্ষার্থী পাবেন । এ ভাবে করে  আপনারা শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে ভাল পরিমাণে টাকা আয় করতে পারেন ।

ইউটিউব থেকে আয় করতে চাইলে পড়তে পারেন আমাদের এই লেখা । পড়ার জন্য নিচের লেখায় চাপ দিন ।
ইউটিউব ভিডিও থেকে কিভাবে টাকা আয় করা যায় ? (নিনজা টেকনিক)

ফ্রি ব্লগার ওয়েবসাইট তৈরি করে আয়

একটি ফ্রি ব্লগার ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখান থেকে বিভিন্ন ধরনের লেখা পাবলিশ করে ইনকাম করতে পারেন। blogger.com এই সাইট এর মাধ্যমে একটি ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন ।

এখানে কোন প্রকার টাকার বিনিয়োগ দরকার হয় না । আবার যদি টাকা বিনিয়োগ করে কাজ করতে চান সেটাও পারবেন । এর জন্য ওয়ার্ডপ্রেস প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন ।

মাইক্রো-জব করে ইনকাম । Earn by doing micro-jobs
ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে মাইক্রো জব।মাইক্রো-জব করে ইনকাম করতে চাইলে আপনি ঘরে বসে ভাল পরিমাণে টাকা আয় করতে পারেন । কোন প্রকার বিনিয়োগ  ছাড়াই এই কাজটি  করতে পারবেন।

অনলাইনের মাধ্যমে ছোট ছোট কাজগুলো সম্পাদন করে প্রতিদিন টাকা ইনকাম আয়  করতে পারেন । দৈনিক কিছু সময় কাজ করে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে পারেন । মাইক্রো-জব করার জন্য একটি জনপ্রিয় সাইট হল  Microworkers ।

উপসংহার:-
বাড়ি থেকে অনলাইনে ফ্রি আয় করার ধারণা নিয়ে আর্থিক স্বাধীনতা পেতে যে কোন ব্যক্তির জন্য একটি আকর্ষণীয় প্রস্তাব হতে পারে। অনলাইন বিশ্বে অসংখ্য বৈধ ও অবৈধ সুযোগ পাওয়া যায়। যে কোন বিশেষ উদ্যোগ গ্রহনের আগে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত ।

অনলাইনে ফ্রি তে আয় করার কিছু সাধারণ উপায়ের মধ্যে রয়েছে সমীক্ষায় অংশগ্রহণ করা, মাইক্রো-টাস্ক সম্পূর্ণ করা, বিষয়বস্তু লেখা, ডিজিটাল পণ্য তৈরি করা এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।এসব করার আগে, স্ক্যাম এবং জালিয়াতি সম্পর্কে সচেতন হওয়া অপরিহার্য ।

একটি টেকসই ভাল এবং লাভজনক অনলাইন আয়ের ধারা তৈরি করতে সময়, প্রচেষ্টা এবং ধৈর্যের প্রয়োজন। দক্ষতার জন্য মূল্যবান সময় কাজে লাগাতে হবে । নিষ্ঠা ও অধ্যবসায়ের সাথে, যে কেউ অনলাইন জগতে সাফল্য অর্জন করতে পারে ।ঘরে বসেই ফ্রিতে আয় করার সুবিধা উপভোগ করা সার্থক হতে পারে।

How-to-learn-WordPress

ওয়ার্ডপ্রেস থেকে আয় করার সেরা উপায়-WordPress
ওয়ার্ডপ্রেস কিভাবে শিখব ওয়ার্ডপ্রেস কিভাবে শিখব
বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম হল ওয়ার্ডপ্রেস।  অনলাইনে ইনকাম করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ওয়ার্ডপ্রেস শিখে আসতে হবে।  আজকের এই পোস্টে থাকবে ওয়ার্ডপ্রেস কি, ওয়ার্ডপ্রেস কিভাবে শিখব, কেন শিখব এবং ওয়ার্ডপ্রেস শিখে আয় করবেন কিভাবে তার কমপ্লিট গাইডলাইন।

  • Contents
  • ওয়ার্ডপ্রেস কি?
  • ওয়ার্ডপ্রেস কেন শিখব?
  • ওয়ার্ডপ্রেস কিভাবে শিখব?
  • ওয়ার্ডপ্রেস শিখে আয় করবেন কিভাবে?
  • Conclusion
  • ওয়ার্ডপ্রেস কি?

এক কথায় ওয়ার্ডপ্রেস হল একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি করতে সবচেয়ে সহজ এবং জনপ্রিয় মাধ্যম। পুরো ইন্টারনেটের প্রায় 60% এর বেশি ওয়েবসাইট ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে তৈরি করা।  টেকনিক্যালি বলতে গেলে ওয়ার্ডপ্রেস হলো একটি ওপেনসোর্স কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম যা GPLv2  লাইসেন্সের অধিভুক্ত। যার অর্থ যে কেউ সম্পূর্ণ ফ্রিতে ওয়ার্ডপ্রেস সফটওয়্যার টি মডিফাই করতে পারবে। কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম হল এমন একটি টুল যা দ্বারা খুব সহজে একটি ওয়েবসাইটের গুরুত্বপূর্ণ জিনিস যেমন-কনটেন্ট, কোনরকম কোডিং নলেজ ছাড়া খুব সহজে ম্যানেজ করতে পারবে।

ওয়ার্ডপ্রেস একদম সাধারন মানুষের জন্য যারা ডেভলপার নয় তাদের কাছেও ওয়েবসাইট তৈরি করা একদম সহজ করে দিয়েছে।

ওয়ার্ডপ্রেস কেন শিখব

আপনি ইতিমধ্যে জেনে গেছেন যে পৃথিবীর ৬০% এর বেশি ওয়েবসাইট ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে তৈরি করা এবং এটাও জেনেছেন যে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে খুব সহজে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়। তাছাড়া আপনি ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে খুব সহজে আপনার ওয়েবসাইট ম্যানেজ করতে পারবেন। আপনি ফ্রিল্যান্সিং করেন অথবা অনলাইনে যে কোন বিজনেস করেন তার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে জিনিসটি প্রয়োজন তা হলো একটি ওয়েবসাইট। যেহেতু ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে খুব সহজেই ওয়েবসাইট তৈরি করা যায় এবং এটি আপনি খুব অল্প সময়ে শিখে ফেলতে পারবেন আর এটি শিখতে কোনরকম কোডিং নলেজ এর প্রয়োজন নেই, তাই ওয়েবসাইট তৈরি করতে ওয়ার্ডপ্রেস শিখে ফেলা আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো সিদ্ধান্ত।

ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আপনার একটি পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট এর প্রয়োজন। আর এই পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে খুব সহজে তৈরি করে ফেলতে পারবেন। মার্কেটপ্লেসে গেলে দেখতে পাবেন ওয়ার্ডপ্রেসের প্রচুর কাজ রয়েছে। শুধুমাত্র ওয়ার্ডপ্রেস থিম কাস্টমাইজেশন করে আপনি প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ওয়ার্ডপ্রেস কিভাবে শিখব
মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে আপনি খুব সহজে ওয়ার্ডপ্রেস শিখে ফেলতে পারবেন। প্রতিদিন মাত্র কয়েক ঘণ্টা সময় দিলেই চলবে। ওয়ার্ডপ্রেস শিখতে আপনার প্রচুর সময় কিংবা টাকার প্রয়োজন নেই।

প্রথমে আপনি xampp সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন এবং ইনস্টল করুন। তারপর wordpress ডাউনলোড করুন। xampp সফটওয়্যার দিয়ে আপনার পিসিতে লোকাল সার্ভার তৈরি করতে হবে। আপনার পিসিতে পুরো একটি ওয়েবসাইট তৈরি এবং ডিজাইন করতে পারবেন। ওয়ার্ডপ্রস ইনস্টল করে আপনি কাজ শিখা শুরু করবেন।

ওয়ার্ডপ্রেসের অসংখ্য থিম এবং প্লাগিন আছে যেগুলো ব্যবহার করে খুব সহজে ওয়েবসাইট তৈরি এবং যেকোন কিছু মডিফাই করতে পারবেন খুব সহজে। থিম হলো আপনার ওয়েবসাইট দেখতে কেমন হবে তা। আর প্লাগিন হল বিভিন্ন ফাংশন দ্বারা তৈরি যা দিয়ে আপনার ওয়েবসাইটে যেকোন ফিচার এড করতে পারবেন।

ওয়ার্ডপ্রেসের ইন্টারফেইস খুবই সহজ। দুই একদিনের মধ্যেই এটি কিভাবে ব্যবহার করতে হয় তা শিখে ফেলবেন। তারপর আপনার কাজ হল থিম কাস্টমাইজ কিভাবে করতে হয় তা শিখা। ওয়ার্ডপ্রেস থিম কাস্টমাইজেশন করে খুব সহজেই নিজের পছন্দমত ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন। তার পর আপনার কাজ হল প্লাগিন ব্যবহার শিখা। যেমন বিভিন্ন উইজেড, কন্টাক্ট ফর্ম, সাইট্ম্যাপ, অন পেইজ এসইও, ওয়েবসাইটের স্পিড বাড়ানো ইত্যাদি আরো অনেক কাজে প্লাগিন ব্যবহার করতে পারবেন।

ওয়ার্ডপ্রেসে আপনার মূল কাজ হল থিম কাস্টমাইজেশন শিখা। আমাদের ওয়েবসাইটে থিম কাস্টমাইজেশনের একটি প্র্যাকটিক্যাল টিউটোরিয়াল দেয়া আছে। এটি দেখে আপনি খুব সহজে ওয়ার্ডপ্রেস থিম কাস্টমাইজেশন করে কিভাবে ওয়েবসাইট বানাতে হয় তা শিখে ফেলতে পারবেন।

এভাবে আপনি লোকাল সার্ভারে কিভাবে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট বানাবেন তা শিখবেন। তারপরে আপনার কাজ হবে লাইভ সার্ভারে কাজ করা। এজন্য আপনাকে ডোমেইন হোস্টিং কিনে ওয়েবসাইট বানাতে হবে। ডোমেইন হোস্টিং কিনতে আপনার সর্বোচ্চ দুই হাজার টাকা লাগবে।

ওয়ার্ডপ্রেস শিখে আয় করবেন কিভাবে
ভালোভাবে ওয়ার্ডপ্রেস শিখা হয়ে গেলে আপনার প্রথম কাজ হবে পোর্টফলিও ওয়েবসাইট তৈরি করা। আপনার কাস্টমাইজ করা ওয়েবসাইটগুলো পোর্টফোলিওতে সুন্দরভাবে সাজান। তারপর বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস যেমন ফাইভার, আপওয়ার্ক, ফ্রিলান্সার ইত্যাদি আরো অনেক মার্কেটপ্লেসে আপনার প্রোফাইল তৈরি করুন এবং কাজের জন্য এপ্লাই করুন।

আমি আপনাকে আগেই বলেছি ওয়ার্ডপ্রেস থিম কাস্টমাইজেশন এর প্রচুর কাজ পাওয়া যায়। তাই আপনাকে কাজ পাওয়ার জন্য তেমন কোন ঝামেলা পোহাতে হবে না। আপনি ভালোভাবে কাজ শিখতে পারলে আপনার কাজের অভাব হবে না। শুধুমাত্র থিম কাস্টমাইজেশন এর কাজ করে আপনি প্রচুর টাকা আয় করতে পারবেন।

ওয়ার্ডপ্রেস শিখে আয় করার সবচেয়ে ভাল উপায় হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। তাই ফ্রিল্যান্সিং এ কি কি কাজ করা যায় তা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে দেখে নিন। তাছাড়া ফ্রিলান্সিং কিভাবে শিখবো এই বিষয়ে আমি কমপ্লিট গাইডলাইন দিয়েছি।

Conclusion
তাহলে এই পোষ্ট থেকে বিস্তারিত জানতে পারলেন কিভাবে ওয়ার্ডপ্রেস শিখবেন। আশা করি আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছেন। যদি আপনি আরো কিছু জানতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। এই পোষ্ট নিয়ে আপনার মতামত অবশ্যই কমেন্ট করে জানবেন।

ওয়ার্ডপ্রেস শিখে আয় করা পড়ালেখার পাশাপাশি ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয়ের খুবই ভাল একটি উপায়। কিভাবে ফেসবুক পেজ খুলতে হয়, ফেসবুক পেজ কিভাবে চালাতে হয়, ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম এবং ইউটিউবে ভিডিও ছাড়ার নিয়ম এই পোস্ট গুলো অবশ্যই পড়ুন। কেননা এগুলো আমি প্র্যাকটিক্যালি দেখিয়েছি যাতে আপনি খুব সহজেই শিখতে পারবেন এবং এগুলো শিখে আয় করতে পারবেন। ধন্যবাদ।

ফেসবুক পিক্সেল কি এবং কিভাবে কাজ করে
আপনি কি ফেসবুক বুস্ট করেও আগের মতো আর সেল পাচ্ছেন না? ফেসবুক পিক্সেল থাকতে চিন্তার কোন কারণ নেই। ফেসবুকে বিজ্ঞাপন বুস্ট করেই আমরা চুপ করে থাকি। কিন্তু এতে যে সফলতা আসে তার থেকেও আরও বহুগুণ সফলতা বাড়িয়ে দেয় ফেসবুক পিক্সেল এর  ব্যবহার। কারণ ফেসবুক পিক্সেলের মাধ্যমে আমরা ফেসবুকের ক্যাম্পেইন গুলো কে আরও বেশি কার্যকর করতে পারি। চলুন তাহলে ফেসবুক পিক্সেল কি এবং এটি কিভাবে কাজ করে তা পড়ে আসা যাক।

ফেসবুক পিক্সেল কি?
ফেসবুক পিক্সেল হলো  একটি টুলস। এটি ব্যবহার করে আপনি আপনার ওয়েবসাইট এ ভিজিটররা কি করছে তা ট্র‍্যাক করে একটি এনালাইটিক্স রিপোর্ট জেনারেট করতে পারবেন। আপনার গুগল এনালাইটিক্স সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকলে ফেসবুক পিক্সেল খুব সহজেই বুঝতে পারবেন। গুগল এনালাইটিক্স একটি ফ্রি টুলস যা দিয়ে আপনি জানতে পারবেন আপনার ওয়েবসাইট এ কতজন ভিজিটর ভিজিট করেছে, তারা কোন এরিয়া তে থাকে এবং তাদের বয়স কত। কিন্তু কেবল এইটুকু তথ্য দ্বারা বিজনেসটা কে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়া অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার। কিন্তু ফেসবুক পিক্সেল এর মাধ্যমে আমরা অনেক বিস্তারিত ধারণা পেয়ে থাকি।

আপনার ওয়েবসাইট এ কতজন ভিজিটর ভিজিট করতে আসছে, তারা ওয়েবসাইট এ ঢুকে কি প্রোডাক্ট দেখছে, তারা কি কি প্রোডাক্ট ক্র‍য় করছে, তাদের বয়স অনুযায়ী চাহিদা কেমন, তাদের কোন প্রোডাক্টটির প্রতি চাহিদা বেশি এই সমস্ত বিষয় রিপোর্ট এনালাইটিক্স আকারে ফেসবুক পিক্সেল আপনার কাছে উপস্থাপন করবে। আপনি হয়তো জানেন, বড় ধরনের মার্কেটারদের বিজ্ঞাপনে সফলতা পাওয়ার অন্যতম গোপন রহস্য হলো এই ফেসবুক পিক্সেল।

আপনি যদি ব্যবসায়ী হয়ে থাকেন, এটি ব্যবহার এর ফলে আপনার ব্যবসা আরও লাভজনক হবে। আপনি ফেসবুকে বিজ্ঞাপন বুস্ট করে pixel এর মাধ্যমে এর সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারবেন। আপনি হয়তো শুনে থাকবেন অনলাইন জগতে Data driven এর বিকল্প নেই কিন্তু এর একটি অন্যতম হাতিয়ার হলো ফেসবুক পিক্সেল। কিন্তু ফেসবুকের এই চমৎকার আপডেট টা সম্পর্কে এখানো অনেকেই জানে না।

পিক্সেলের সংগৃহীত তথ্যের প্রয়োজনীয়তাঃ
আপনি এডভারটাইজিং এক্সপার্ট হোন অথবা বিজনেস ম্যান হোন না কেনো আপনার কাছে ওয়েবসাইট এর বিস্তারিত তথ্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ধরুন আপনার একটি বুটিক শপ রয়েছে এবং আপনি চাচ্ছেন ফেসবুকের মাধ্যমে তার প্রশারতা বাড়ুক। তাই আপনি আপনার বিজনেস এর বিজ্ঞাপন দিয়ে যাচ্চেন, এতে আপনার বিক্রয় ও হচ্ছে ভালোই কিন্তু বছর শেষে আপনি যখন হিসেবের খাতা টা বের করলেন তখন দেখলেন আপনার যা লাভ হচ্ছে প্রায় সেরকম একটা অ্যামাউন্টের টাকা আপনার বিজ্ঞাপন দিতে চলে যাচ্ছে। ফলাফলঃ ব্যবসায় লাল বাতি।

এখন আপনি মাথায় হাত দিয়ে ভাবতে পারেন, ” তাহলে আমার এক্ষেত্রে করণীয় কি”? হ্যাঁ, চিন্তার কিছু নেই। ফেসবুক পিক্সেল হতে পারে আপনার সমস্যার সমাধান। এর মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন, আপনার বিজ্ঞাপন কে কে দেখছে। ধরুন আপনি জানতে পারলে আপনার বুটিক শপের বিজ্ঞাপন ৩৫+ বছরের বড় কেও দেখছে না। কিংবা তাদের সামনে আপনার শপের বিজ্ঞাপন আসলেও তারা প্রোডাক্ট ক্রয় করছে না। আপনার শপ থেকে ১৬-৩৫ বছরের মহিলারা বেশি ক্রয় করছে।

তাহলে আপনার টার্গেটেড কাস্টমার হলো ১৬-৩৫ বছরের মহিলারা। এটা আপনি ফেসবুক পিক্সেল এর মাধ্যমে জানতে পারলেন। এখন আপনি ৩৫ বছরের ঊর্ধ্বে যেসব মহিলাদের বয়স তাদের কাছে আপনার বিজনেসের বিজ্ঞাপন দেওয়ার প্রয়োজন নেই। এখানে আপনার খরচ বেঁচে গেলো এটির মাধ্যমে। সেই টাকা দিয়ে আপনি ১৬-৩৫ বছরের মহিলাদের কাছে আপনার বিজনেস এর বিজ্ঞাপন পৌঁছে দিতে পারবেন। এবং আপনার বিজনেস এর সেল জেনারেট ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাবে।

আবার আপনি এই টুলস টির মাধ্যমে দেখলেন যে, যেসব মহিলারা আপনার প্রোডাক্ট ক্রয় করছে তারা বৃহঃপতি-শুক্রবারে দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত  এই সময়টাতে বেশি আপনার বিজ্ঞাপন দেখছে এবং ক্রয় করছে। তাহলে আপনি বাকি দিনে বিজ্ঞাপন দেওয়া কমিয়ে দিলেন এবং এই ২ দিনে বেশি বিজ্ঞাপন দিয়ে সবার নজর কেড়ে নিলেন। এক্ষেত্রে আপনার খরচ ও কমলো এবং আপনার বিক্রয় ও বাড়লো। খরচ কমাতে তাই Facebook Pixel এর অতি সুক্ষ্ম সংগৃহীত তথ্যের প্রয়োজনীয়তা অনেক।

ফেসবুক অ্যাডভারটাইজিং সার্ভিস
ফেসবুক পিক্সেল কি কি কাজ করে?

এতক্ষণে এর কাজ কি তা হয়তো একটু হলেও জানতে পেরেছেন। এবার বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

ফেসবুক পিক্সেলের মাধ্যমে ফেসবুকে দেওয়া বিজ্ঞাপন ক্যাম্পেইনগুলো কে আরও বেশি কার্যকর করা যায়।
এর মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন আপনার বুটিক শপ থেকে কারা বেশি ক্রয় করছে, এবং কোন সময়ে ক্রয় করছে।
আপনি জানতে পারবেন আপনার বিজ্ঞাপন টি কয়জনের কাছে পৌঁছে ছিল এবং তাদের ভেতর কয় জন আপনার প্রোডাক্ট টি ক্রয় করেছে।
আপনি এটাও জানতে পারবেন আপনার বিজ্ঞাপনগুলো ছেলে নাকি মেয়েরা বেশি দেখছে।

এই সমস্ত তথ্য জানার ফলে আপনি আপনার টার্গেটেড কাস্টমার নির্ধারণ করতে পারবেন অতি সহজেই। এবং শুধুমাত্র আপনার টার্গেটেড কাস্টমার এর কাছে বিজ্ঞাপন পৌঁছানোর মাধ্যমে আপনার খরচ বেঁচে যাবে।
এই ক্যাম্পেইন হতে যে তথ্যগুলো আপনি পাবেন তা পরবর্তীতে ও কাজে লাগাতে পারবেন।
এটির আরও অনেক কাজ রয়েছে। এই সমস্ত তথ্য বিশ্লেষণের মাধ্যমে আপনি আপনার ব্যবসাকে স্মার্টলি বড় করতে পারবেন। আপনার আগের চেয়ে খরচ কমবে এবং বিক্রয় অনেক বেড়ে যাবে।

ফেসবুক পিক্সেলফেসবুক পিক্সেল কিভাবে কাজ করে?
আপনার ফেসবুক পিক্সেল সম্পর্কে হালকা ধারণা থাকলে হয়তো জেনে থাকবেন যে, একটি পিক্সেল অন্য আরেকটি পিক্সেল থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। প্রতিটি পিক্সেল এর ইউনিক আইডি নাম্বার দেওয়া থাকে যাতে একটির সাথে অপরটির তথ্যের সংমিশ্রণ না ঘটে। চলুন ফেসবুক Pixel কি ভাবে ব্যবহার করতে হয় দেখে আসি।

ফেসবুক পিক্সেল  ক্রিয়েট করার জন্য প্রথমেই আপনাকে আপনার ফেসবুক বিজনেস ম্যানেজার এ লগ ইন করতে হবে। উপরে ডান দিকে যে মেন্যু বাটন টা রয়েছে তাতে ক্লিক করুন এবং পিক্সেল লেখাটি তে ক্লিক করুন ড্রপ-ডাউন মেন্যু থেকে। এখন যে উইন্ডো টি ওপেন হয়ে গেলো তা থেকে আপনি পিক্সেল ক্রিয়েট করতে পারবেন।

Pixel ক্রিয়েট করার সময় আপনি একটা ইউনিক নাম ব্যবহার করুন। এর ফলে খুব সহজেই আপনি সেটা খুঁজে বের করতে পারবেন। এরপর আপনি আপনার ওয়েবসাইট এর URL দিবেন। এরপর ক্রিয়েট লেখা অপশনে ক্লিক করুন, আপনার পিক্সেল টি তৈরি হয়ে গেলো। এখন ফেসবুক আপনাকে একটি কোড দিবে। যা ওয়েবসাইটে ব্যবহার এর মাধ্যমে আপনি পিক্সেলের সুবিধা টা নিতে পারবেন।

এই কোডটি আপনি তিন ভাবে আপনার ওয়েবসাইটে বসাতে পারেন।

কোডটি আপনি নিজেই আপনার ওয়েবসাইটে ব্যবহার করতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে।
আপনি একজন ওয়েব ডেভেলপার এর সাহায্য নিয়ে কোডটি আপনার ওয়েবসাইট এ বসাতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনি www.yappobd.com ওয়েবসাইট থেকে ওয়েব ডেভেলপার হায়ার করতে পারেন। পিক্সেল কোডটি বসানোর সমস্ত দায়িত্ব তারা নিবে। আপনার কোন পরিশ্রম করতে হবে না।
এছাড়াও আপনি কোডটি বসানোর জন্য গুগল ট্যাগ বারে আপনার ফেসবুক পেইজ টি সংযুক্ত করে কাজ টি করতে পারবেন।

পরিশেষেঃ
বিক্রয় বাড়াতে ফেইসবুক এডভারটাইজিং এবং এর সাথে ফেসবুক পিক্সেল এর ব্যবহার অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনার বিজনেস এর খরচ কমিয়ে টার্গেটেড কাস্টমার চিহ্নিত করবে এবং বিক্রয় বাড়াবে। তাই আপনার বিজনেসের যদি কোনো এডভারটাইজিং রিলেটেড সার্ভিসের প্রয়োজন হয় তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। ভালো মানের সেবা নিন, বিজনেসের বিক্রয় বাড়ান।

লাইকি থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়
৬ উপায়ে Likee থেকে ইনকাম
বর্তমান বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং সোসাল নেটোয়াকিংস সাইট হলো লাইকি। টিকটকের মতোই এখন লাইকিও বেশ জনপ্রিয়। টিকটক, লাইকি এই জাতীয় এপস এর মাধ্যমে যেকোন ব্যাক্তি সহজেই ভিডিও শেয়ার করে নিজেকে ভাইরাল করতে পারে ও পপুলার হতে পারে। এখন এটা শুধু বিনদোনের জন্যই সীমাবদ্ধ নয়, লাইকি থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় তো থাকছেই।

আপনার বিনোদনের পাশাপাশি যদি একটা বাড়তি আয় থাকে, সেটা তো বেশ সুখবর বটে। হ্যা, আপনি অবশ্যই লাইকি থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। অনেকেই জানে না যে, লাইকি থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়! আজকে আমরা আলোচনা করতে যাচ্ছি কিভাবে Likee থেকে ইনকাম করা যায়, তার উপর বিস্তারিত বর্ণনা। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

লাইকি থেকে টাকা ইনকাম
সব থেকে জনপ্রিয় অ্যাপ টিকটক থেকে টাকা আয় করার কথা আমরা অনেকেই জানি। বর্তমানে লাইকি থেকেও কিন্তু টাকা আয় করা যায়, সেটা অনেকের কাছেই অজানা। লাইকি অ্যাপে গুরুত্বপূর্ণ অনেক ফিচার রয়েছে, যা ব্যবহার করে খুব সহজেই আপনি অল্প সময় ব্যবহার করে ভিডিও তৈরি করতে পারেন। আর এই ভিডিওগুলোই হলো আপনার কন্টেন্ট। ভালো কোয়ালিটির কন্টেন্ট দিয়ে আপনার জনপ্রিয়তা বাড়ায়ি লাইকি থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। লাইকি থেকে আপনার আয় ২০ ডলার হলেই, টাকা তুলতে পারবেন।

যদি আপনি লাইকি থেকে টাকা ইনকাম করতে চান, তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য অনেক কার্যকর হবে। আমাদের আজকে পর্বটি সাজানো হয়েছে লাইকি থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়, সেই বিষয়ে একটু পূর্ণ আলোচনা নিয়ে।

Likee থেকে ইনকাম করার উপায় সমূহ
আজ আমরা লাইকি থেকে আয় করার ৬ টি পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি। মনোযোগ দিয়ে পড়ুন এবং আপনার সুবিধামতো কাজগুলো প্রথম দিকে শুরু করতে পারেন। মনে রাখবেন, যেকোন কাজেই প্ররিশ্রম ও সময় দেওয়া জরুরী।

১. Hashtag ব্যবহার করে ভিডিও শেয়ার করুন
হ্যাশট্যাগ হলো কোন বিষয়ে হাইলাইট করে সার্চ র‌্যাংকিং বৃদ্ধি করার একটি কৌশল। আপনি লাইকি ইউজার হয়ে থাকলে অবশ্যই হ্যাশট্যাগ বাটনটা অনেকবার দেখেছেন বা এই বিষয়ে জানেন। তবে আপনি হয়তো জানেন না যে, এর ব্যবহার কি? বা হ্যাশট্যাগ জিনিসটা কি? আপনার ভিডিওর ক্যাটাগরি ও বিষয়বস্তু তলে ধরে হ্যাশট্যাগ। ফলে ভিডিওটি সাজেস্টেড ভিডিও আকারে বা রিলেটেড ভিডিও হিসেবে দর্শকদের কাছে প্রদর্শিত হয়। এছাড়া এর ফলে কোন ভিডিও সার্চ করলে, তার র‌্যাংকিং বাড়ে।

অনেক কোম্পানী বা ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান তাদের নতুন পণ্য প্রমোশনের করার জন্য হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে। এবং তারা এই হ্যাশট্যাগের উপর বিভিন্ন অ্যাওয়ার্ড ঘোষনা করে। এছাড়া হ্যাশট্যাগের উপর ভিত্তি করে কোন ভিডিও অনেক ভিউ হলে লাইকি থেকে বোনাস হিসেবেও টাকা পাওয়া যায়।

আপনার যেকোন ভিডিও সর্বোচ্চ ভিউ অর্জন করতে পারলে, লাইকি কোম্পানী থেকে আপনি ৫০০ ডলার পর্যন্ত বোনাস পেতে পারেন। এই প্রাইজের মূল্য আপনার লাইকি ওয়ালেটে যু্ক্ত হবে, যা পরবর্তীতে আপনি আপনার ব্যাংক একাউন্ট বা বিকাশে টাকা তুলতে পারবেন।

যদি প্রতিমাসে আপনি ৩/৪ টি হ্যাশট্যাগ কম্পিটিশনে যোগদান করে এবং পর্যাপ্ত ভিউ সংগ্রহ করতে পারেন তাহলে আপনার আয় অনেক বেড়ে যাবে।

২. Live ভিডিও করুন
লাইকি অ্যাপে লাইভ ভিডিও ফিচারটি অনেক জনপ্রিয়, যার মাধ্যমে আপনি সরাসরি ভিডিও হোস্ট করতে পারবেন। এবং এর মাধ্যমে আপনি টাকাও ইনকাম করতে পারবেন। সাধারণত নতুন ইউজার লাইভ ভিডিও করার অনুমতি পায় না। আপনার লেভেল যখন ৩৫ পূর্ণ হবে, আপনি তখনই লাইভ ভিডিও করার সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।

সঠিকভাবে কাজ করতে হলে আপনাকে প্রতিদিন লাইভে আসতে হবে এবং দর্শকদের পছন্দ অনুযায়ী কাজ করতে হবে। তাদের বিনোদন দেওয়াটাই মূলক কাজ। তারা আপনার ভিডিও পছন্দ করলে, আপনাকে কোন উপহার প্রদান করবে। আপনি ঐ উপহারকে টাকায় রুপান্তরিত করতে পারবেন।

প্রত্যেকিটি উপহারের জন্য আপনি ১ ডলার থেকে ২০০ ডলার পর্যন্ত পেতে পারেন। যতি বেশি লাইভ ভিডিও করতে পারবেন,  তত বেশি উপহার পাবেন ও টাকা আয় করতে পারবেন।

৩. স্পন্সর ভিডিও করুন
বর্তমানে যেকোন সোসাল মিডিয়ায় স্পন্সারশীপের মাধ্যমে আয় করাটা একটা কমন বিষয় হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন কোম্পানী বা ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য প্রচারের জন্য এখন লাইবি ও টিকটকের মতো ভিডিও শেয়ারিং প্লাটফরম বেছে নিচ্ছে। এই কোম্পানীগুলো ভালো কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদে খুজে, যাদের জনপ্রিয়তা বেশি।

আপনি ভালো কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হলে ও আপনার অনেক ফলোয়ার থাকলে ঐ কোম্পানীগুলো স্পন্সার করবে তাদের পণ্য প্রমোশনের জন্য। অর্থাৎ আপনার মাধ্যমে তাদের পণ্যের বিজ্ঞান দেওয়া হবে, যা আপনার ফলোয়ারগন দেখতে পাবে।
তাদের স্পন্সারের বিনিময়ে আপনি তাদের পণ্য প্রমোশন করবেন। এক্ষেত্রে আপনি ১০০ ডলার থেকে ১০০০ ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারেন।

৪. Crown ব্যবহার করে টাকা ইনকাম করুন
লাইকি অ্যামে আপনার জনপ্রিয়তার উপর ভিত্তি করে মুকট (Crown) প্রদান করা হবে। এটা অনেকটা লেভেল সিস্টেম। আপনার ফলোয়ার বেশি হলে আপনার মুকুটের ধরন পরিবর্তন হবে। লাইকিতে সাধারণত তিন ধরনের (Crown) প্রদান করা হয়।

যেমন:

K1 Crown: আপনি যদি K1 Crown বা ১ হাজার মুকুট লাভ করেন তাহলে আপনাকে লাইকি থেকে প্রতি মাসে প্রায় ৪০০ ডলার প্রদান করা হবে।
K2 Crown: আপনি যদি K2 Crown বা ২ হাজার মুকুট লাভ করেন তাহলে আপনাকে লাইকি থেকে প্রতি মাসে প্রায় ২০০ ডলার প্রদান করা হবে।
K3 Crown: আপনি যদি K3 Crown বা ১ হাজার মুকুট লাভ করেন তাহলে আপনাকে লাইকি থেকে প্রতি মাসে প্রায় ৫০ ডলার প্রদান করা হবে।
অর্থাৎ আপনি ক্রাউন অর্জন করে লাইকি থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। যেহেতু এটা ফলোয়ারের উপর ভিত্তি করে  অর্জন হয়, সেহেতু আপনি যতি বেশি ফলোয়ার সংগ্রহ করতে পারবেত তত দ্রুত ক্রাউন অর্জন করতে পারবেন। ক্রাউন অর্জন করতে পারলে প্রতি মাসে একটা নির্দিষ্ট আয় থাকে।

৫. কম্পিটিশনে অংশ গ্রহণ করে টাকা ইনকাম করুন
কম্পিটিশন লাইকি অ্যাপের অন্যতম ফিচার! আপনি প্রতিনিয়ত বিভিন্ন কম্পিটিশনে অংশ গ্রহণ করে জয়ী হলে সহজেই টাকা আয় করতে পারেন। ছোট ছোট কিছু সহজ প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহন করতে হবে।

প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণের জন্য আপনাকে প্রথমে লাইকি অ্যাপের ড্যাশবোর্ডে যেতে হবে। তার পর মেসেজেস অপশনে যাবেন এবং সেখানে কন্টেস্ট নামক অপশন পাবেন। সিমেস্টমটা নিম্নরূপ:

Main Dashboard > Massages > Contest

কন্টেস্ট অপশনে যাওয়ার পর আপনার পছন্দ মতো যেকোন কম্পিটিশনে অংশগ্রহন করতে পারবেন। প্রতিটি কম্পিটিশনের কিছু নিয়ম আছে, সেগুলো ভালোভাবে পড়ে নিবেন। কন্টেস্টের রুল মেনে ভিডিও আপলোড করতে হবে। সঠিক হ্যাশট্যাগ দিয়ে, ভিডিও টাইটেল ও কভার সহ ভিডিও আপলোড করুন। একটি কম্পিটিশনে জয়ী হলে আপনি ১০০ ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।

৬. লাইকি অ্যাকাউন্ট বিক্রি করে আয়
টিকটক, ইন্সটাগ্রামের মতো লাইকি একাউন্ট বিক্রয় করেও টাকা উপার্জন করা যায়। বিভিন্ন কোম্পানী বা ব্যাক্তি অনেক ফলোয়ার সহ একটিভ লাইকি একাউন্ট কিনতে চায়। আপনার কোন একাউন্টে পর্যাপ্ত ফলোয়ার ও ভিডিও ভিউস থাকলে সেই একাউন্ট বিক্রয় করেও টাকা আয় করতে পারে। অনেক মিডিয়ায় আমি একাউন্ট বিক্রয়ের কাজ করতে পারেন। যেমন ফেইসবুক গ্রুপের মাধ্যমেও একাউন্ট বিক্রি করা সম্ভব।

এছাড়া, লাইকি একাউন্ট বিক্রি করার জনপ্রিয় সাইট হলো-

Fameswap.com
Playerup.com

এই জাতীয় ওয়েব সাইটগুলোতে আপনি ঢুকলেই বুঝতে পারবেন আপনার একাউন্টের মূল্য কেমন হতে পারে। এখনে আপনার জনপ্রিয় একাউন্ট বিক্রয়ের জন্য সাবমিট করুন। কোন ইউজার আপনার আইডি পছন্দ করলে, সে তার পছন্দের দামে বিট করবে অথবা আপনার নির্ধারিত দামে কিনে নিবে।

অল্প কিছু কৌশল জেনে ও ভালো মানের কন্টেন্ট তৈরি করে, সহজেই লাইকি থেকে আয় করতে পারেন। লাইকি ও টিকটক একইভাবে ব্যবহার করা যায়। এই দুই অ্যাপ থেকেই টাকা আয় করা যায়। তাই, লাইকি অ্যাপ থেকেই শুরু হতে পারে আপনার অনলাইন আয়ের ক্যারিয়ার।

এছাড়া Likee থেকে ইনকাম করা বেশ উপভোগের বিষয় বটে। বিনোদনের পাশাপাশি একটা আয় দাড়াতে, সেটা মন্দ কিসে। আপনার ছোট ছোট ভিডিও থেকেই আপনি একাটা ভালো এমাউন্ট আয় করতে পারেন। তাই আর দেরী না করে, চেষ্টা করুন। ধন্যবাদ।

মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
প্রতিদিন 1100 টাকা ঘরে বসে আয় করু
বর্তমানে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার অনেক ধরণের প্লাটফর্ম রয়েছে। কি ধরণের বিষয় নিয়ে মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করা যায় সে সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথে থাকুন।

এই পেজে আপনাকে দেখানো হবে মোবাইল দিয়ে কিভাবে ঘরে বসে অলাইনে আয় করবেন। মোবাইল দিয়ে অনলাইন আয় করার সেরা কয়েকটি পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে এই লেখাটি শেষ পর্যন্ত মনযোগ সহকারে পড়ুন।

মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম
আপনি কি মোবাইল দেয়ে অনলাইন ইনকাম করতে চান? আপনি যদি এই প্রক্রিয়াটি শিখতে চান তবে এই লেখাটি পড়লে আপনি সকল তথ্য জানতে পারবেন। আপনি যদি মোবাইল দিয়ে অনলাইনে আয় করতে চান, তবে আপনাকে কিছু বিষয় অবশ্যই জানতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ সকল বিষয়গুলি জানতে মনযোগ দিয়ে লেখাটি পড়তে হবে।

আমরা আপনাকে দেখাবো কি কি পদ্ধতি অনসুরণ করে  মোবাইল ফোন দিয়েই অনলাইন আয় করতে পারবেন। এখন আপনার প্রশ্ন হতে পারে যে, কোন উপায় মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করবো? আপনার উত্তরটি জানতে নিচের কিছু টপিক রয়েছে সে ‍গুলো অনুসরণ করলে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।

অনলাইনে টাকা আয় করার অ্যাপ
বর্তমানে বাংলাদেশের অনেক বেকার অযথা ঘরে বসে সময় নষ্ট করছে। আপনি যদি সময় নষ্ট না করে গুরুত্বপূর্ণ সময় গুলো কাজে লাগাতে পারেন তবে আপনি ঘরে বসেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

কারণ বর্তমানে অনেক বেকার রয়েছে তারা অযথা চাকরির পেছনে না ছুটে অনলাইনের মাধ্যমে কাজ করে তাদের ভাগ্যকে খুলতে পারেন। আপনি যদি একজন শিক্ষিত বেকার হয়ে থাকেন তবে আপনিও ঘরে বসে অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন।

মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম
আপনার প্রশ্ন হতে পারে যে, ঘরে বসে আবার কি করে আয় করা যায়। হ্যাঁ যায়। কিন্তু কিভাবে। এটি হলো মোবাইল অ্যাপ। আপনি যদি মোবাইল অ্যাপ নিয়ে কাজ করেন তবে ঘরে বসেই প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।

আপনি যদি মোবাইল অ্যাপ নিয়ে কাজ করতে চান তবে আপনার প্রয়োজন হবে একটি স্মার্ট মোবাইল ফোন সেটির মাধ্যমে আপনি অনলাইনে android apps দিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন।

কোন সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়
বর্তমানে আমাদের দেশে এবং দেশের বাহিরে অনেক ধরণের সফটওয়্যার/অ্যাপ রয়েছে। আপনি যদি মনে করেন বাংলাদেশি অ্যাপ টাকা ইনকাম করবেন সেটিও আপনি এই পেজের মাধ্যমে জানতে পারবেন।

বর্তমানে অনেক অ্যাপ/সফটওয়্যার আছে কিন্তু আপনাকে জানতে হবে কোন সফটওয়্যার গুলোতে কাজ করলে টাকা গ্রহণ করতে পারবেন। তাই আপনার সুবিধার জন্য আমরা এখানে দেখাবো কোন সফটওয়্যার/ অ্যাপ গুলো ব্যবহার করে মোবাইলে অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন।

অযথা বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে 300 টাকা ইনকাম করুন .কাজ করা খুব সোজা তার জন্য নিচে দেওয়া সফটওয়্যার/অ্যাপ গুলো দেখুন।

Roz Dhan App
Current Rewards
Poll Pay
Meesho App
Pocket Money


উপরিউক্ত অ্যাপ গুলো কাজে লাগিয়ে আপনি মোবাইলের মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। উক্ত অ্যাপ/সফটওয়্যার গুলোর মাধ্যমে কাজ করতে চাইলে আপনাকে যে কোন একটি অ্যাপ নিয়ে কাজ করতে হবে। এবং যে অ্যাপ দিয়ে কাজ করতে আগ্রহী সেই অ্যাপটি আপনার মোবাইল ফোনে ডাউনলোড করে নিতে হবে।

তারপরে তাদের অ্যাপ অনুযায়ী আপনাকে কাজ করতে হবে। এখানে কাজ করে আপনি দৈনিক ৩০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাই আপনি যদি ঘরে বসে আয় করতে চান তবে আজ থেকেই একই উপায় আপনি কাজে লাগাতে পারেন। সব চেয়ে মজার বিষয় হলো উক্ত মোবাইল অ্যাপ থেকে যে পরিমাণের টাকা আয় করতে পারবেন সেই টাকা আপনি বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন। উক্ত মোবাইল অ্যাপ ছাড়াও অরো অনেক মাধ্যম রয়েছে যা আপনাকে জানতে নিচের অংশ গুলো দেখতে হবে।

ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়
আপনি যদি মোবাইল ফোন দেয়ে ফেসবুক থেকে টাকা আয় করতে চান তবে আপনি অনেক উপায়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায় তা হলো ফেসবুক গ্রুপ, ফেসবুক পেইজ, ফেসবুক একাউন্ট ব্যবহার করে আপনি মোবাইলে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ফেসবুক গ্রুপে কি করে আয় করবেন? আপনি যদি গ্রুপে কাজ করেন তবে আপনাকে একটি গ্রুপ খুলতে হবে আর যদি পেইজে কাজ করেন তবে এটিও একটি একাউন্ট খুলতে হবে। এখন কথা হলো উক্ত বিষয় নিয়ে কি কাজ করে টাকা আয় করা যাবে। হ্যাঁ বন্ধুরা আপনাকে দেখাবো কিভাবে আয় করবেন।

আপনি উপরিউক্ত মাধ্যমে আপনার বেশি বেশি বন্ধু ইনভাইট করবেন সেখানে আপনার পর্যাপ্ত বন্ধু হয়ে গেলে ওয়েবসাইটের লিংক ব্যবহার করে টাকা আয় করতে পারবেন। আপনার নিজের ওয়েবসাইট বা অন্যের ওয়েবসাইটের লিংক ব্যবহার করে তাদের কাছ থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।

অন্যটি হলো ফেসবুক একাউন্ট। আমরা জানি বর্তমানে সকলেই ফেসবুক ব্যবহার করে। এবং অনেকে আছেন যাদের ১০-১৫ টি করে ফেসবুক একাউন্ট আছে। আপনার ফেসবুক ফেক একাউন্ট বিক্রি করে টাকা আয় করতে পারবেন।

তার জন্য আপনাকে কিছু কাজ করতে হবে। যে একাউন্ট গুলো আপনি বিক্রি করবেন সেটি তো লোকেরা আর খালি ফেসবুক একাউন্ট কিনবে না। আমরা জানি ফেসবুক একাউন্টে সর্বোচ্চ ৫ হাজার বন্ধু তৈরি করা যায়। আপনি যদি ফেসবুক একাউন্টে পর্যাপ্ত পরিমাণের বন্ধু স্থাপন করতে পারেন তবে মোটা অঙ্কের টাকায় বিক্রি করতে পারবেন।

ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয়
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের অনেক ছাত্র-ছাত্রীরা পড়াশোনার পাশা পাশি অনলাইনে আয় করছে। আপনি যদি মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করতে চান এখানে অনেক বিষয় জানতে পারবেন। আমরা এখানে দেখাবো অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে ২০২১ বাংলাদেশ। এবং টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে।

বর্তমানে ছাত্রদের জন্য সব চেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার মাধ্যম হলো বিভিন্ন ধরণের গেমস। আপনি যদি একজন ছাত্র হয়ে থাকেন তবে আপনি মোবাইলে গেমস খেলে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কোন ধরণের গেম খেলে টাকা আয় করতে পারবেন তা জানতে নেচের অংশ দেখুন।

বর্তমানে সবার প্রিয় গেমস হলো লুডু খেলা। এখনকার সময়ে ছাত্ররা ঘরে বসে অনলাইনে লুডু খেলে টাকা ইনকাম করছে। আপনি যদি অনলাইনে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করেন তবে আপনার প্রয়োজন হবে একটি স্মার্ট android মোবাইল ফোন। লুডু খেলে আপনি যে পরিমানের টাকা আয় করতে পারবেন সেই টাকা দিয়ে আপনার পড়াশোর খরচ চলে যাবে। বাবা-মায়ের কাছে টাকার জন্য হাত পাততে হবে না।

তাই ছাত্রদের জন্য জনপ্রিয় অনলাইন ইনকাম লুডু খেলা। আপনি যদি এতে আগ্রহী হন তবে আপনাকে একটি android ফোনে লুডু গেমস টি ডাউনলোড করতে হবে। তার পরে সেখানে আপনার সাথে অনেকেই লুডু খেলার জন্য বলবে আপনি যদি সেই খেলাতে বিজয়ী হন তবে আপনি অনলাইন থেকে টাকা পেয়ে যাবেন।

মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট
বর্তমানে সব চেয়ে বেশি টাকা ইনকাম করার জন্য লোকেরা ওয়েবসাইট ব্যবহার করে থাকে। আপনি যদি অনলাইনে ইনকাম করার উপায় ২০২১ খুঁজেন তবে আপনাকে পরামর্শ দেবো যে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে কাজ করতে পারবেন।

আপনি যদি নিচের সাইট তৈরি করে কাজ করেন তবে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর যদি আপনি ওয়েবসাইটের কাজ শিখতে চান তবে আপনাকে প্রথমে অন্যের সাইটে কাজ করতে হবে। কোন সাইট গুলোতে কাজ শিখে অনলাইনের টাকা আয় করতে পারবেন সেই সাইট গুলো সাথে পরিচয় করিয়ে দেবো।

বাংলাদেশি ওয়েবসাইট অনেক রয়েছে যার মধ্যে সব চেয়ে ট্রাস্টেড সাইট হলো jit.com.bd ও এই দুইটি ওয়েবসাইটে কাজ করে আপনি প্রতি মাসে ১০ হাজার থেকে শুরু করে ৩০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।

আপনি যদি হতভাগা.কম ওয়েবসাইটে কাজ কাজ করতে চান তাহলে সেখানে আপনার একটি একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এই ওযেব সাইটে যে কাজ গুলো করতে হবে। যেমন: আর্টিকেল, ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার এবং লিংক রেফারেল।

উক্ত কাজ গুলো করে অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এবং এখানে কাজ করে আপনি অনেক কিছু শিখতে পারবেন। এখানে কাজ শিখে আপনি নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে কাজ করতে পারবেন।

হতভাগা.কম সাইটে একটি একাউন্ট রেজিস্ট্রিন করতে আপনার প্রয়োজন হবে একটি স্মার্ট মোবাইল। যার মাধ্যমে আপনি দুই প্রক্রিয়ায় একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন যেমন: ই-মেইল দিয়ে বা ফেসবুক একাউন্ট দিয়ে। আপনি যে প্রক্রিয়াতে আগ্রহী সেটা দিয়েই করতে পারবেন।তার জন্য নিচের নিয়ম গুলো দেখুন :

লিংক : রেজিস্ট্রেশন করতে hotovaga.com এ ক্লিক করুন। তারপরে নিচের অংশ গুলো পুরণ করুন।
Name :
Username :
E-mail Address :
Password :
Confirm Password :
Register :
উপরিউক্ত তথ্য গুলো সঠিক ভাবে পুরণ করার পর আপনার নামে একটি একাউন্ট হয়ে যাবে। সেই ওয়েবসাইটের টপিক অনুসারে আর্টিকেল লিখে দৈনিক টাকা আয় করতে পারবেন। আপনি যে পরিমাণের টাকা প্রাপ্য হবেন সেই টাকা আপনি মোবাইল রিচার্জ বা নগদ, বিকাশ ও রকেটের মাধ্যমে নিতে পারবেন।।

আমাদের এই সাইটের লেখা গুলো পড়ে হইতো অনেকটা পরিষ্কার হয়েছেন যে, মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম, ঘরে বসে কিভাবে আয় করা যায় তার বিস্তারিত তথ্য সমূহ।

আপনি যদি এটি পড়ে উপকৃত হন তবে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। আরো নতুন নতুন অনলাইনে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার প্রক্রিয়া জনাতে নিয়মিত সাইটটি ভিজিট করুন ধন্যবাদ।


Earn Money Online অনলাইনে বাড়ি বসে টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে সহজ উপায়। ভালো আয় করতে চাইলে দেখুন।

Earn Money Online
নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে (Earn Money Online) আমাদের জীবন যাত্রার মান উন্নত করার সাথে সাথে ইন্টারনেট পরিষেবার ব্যবহার খুব দরকার। আর ইন্টারনেট আমাদের জীবনের একটি বড় অংশের উপর আধিপত্য বিস্তার করে। বিশেষ করে এখন ঘরে বসে কাজ করা এবং সামাজিক দূরত্বের জন্য, আরও বেশি লোক তাদের আয়ের পরিধি বাড়ানোর লক্ষ্যে অনলাইনে আয়ের উপায় খুঁজছে। আজকের আলোচনার বিষয়বস্তু এটাই।

Earn Money Online একটি তুলনামূলক সহজ আর ঝামেলামুক্ত কাজ।
সারা পৃথিবীর মানুষ এখন দিন দিন উন্নতির দিকেই এগোচ্ছে। একটা সময়ে ল্যান্ড লাইন ফোনের দেখা পাওয়া ছিল স্বপ্ন। আর এখন আধুনিক প্রজুক্তির অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল এখন ঘরে ঘরে। শুধু তাই নয়, একটির জায়গায় অনেকের ঘরেই আছে 3-4 টি মোবাইল। আজকের অনলাইন আয়ের আলোচনায় থাকছে এই অনলাইন আয়ের অর্থাৎ Earn Money Online এর কিছু উপায়। এর সাহায্যে মাসে হতে পারে লাখ টাকা আয়।

Advertisement
শুধুমাত্র তাদের কথা ভেবে আমাদের এই Earn Money Online সংক্রান্ত প্রতিবেদনটি নিয়ে এসেছি। এমন কিছু উপায় যা আপনাকে বাড়ি বসে অর্থ উপার্জন করতে সাহায্য করবে। আর ঘরে বসেই নিজের স্বপ্ন পূরণ করতে পারবেন। ব্লগিং করে আপনি পাঠকদের আকর্ষিত করতে পারেন, যা আপনাকে খুবই সহজে অর্থ উপার্জনের পথ বার করে দিতে পারে। ইউটিউবে ব্লগ বা নিউজ এর মাধ্যমে আপনি উপার্জন করতে পারেন।

স্বল্প পুঁজিতে শুরু করুন লাভজনক এই ব্যবসা। ঘরে বসে ইনকাম। বিশদে দেখে নিন।

একজন ব্লগার এক মাসে 20,000-30,000 টাকা বা তার থেকেও বেশি উপার্জন শুরু করতে পারেন। যারা সবে শুরু করছেন, তারা হয়তো কম উপার্জন করতে পারে। শীর্ষ ভারতীয় ব্লগার, অমিত আগরওয়াল, মাসে 60,000 ডলার জা ভারতীয় মুদ্রাতে 44.4 লক্ষ টাকা আয় করেন।

এটি Earn Money Online এর একটি অন্যতম উদাহরণ। এছারাও Amazon Associates হল একটি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রাম যা আপনাকে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগে লিঙ্ক তৈরি করতে এবং গ্রাহকরা যখন Amazon থেকে পণ্য ক্রয় করে ক্লিক করে রেফারেল ফি উপার্জন করতে দেয়।

আপনার ওয়েবসাইট এবং অ্যাপগুলির একটি তালিকা দিতে করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি ব্যানার, উইজেট, লিঙ্ক বা অন্যান্য অ্যামাজন বিজ্ঞাপনগুলি প্রদর্শন করবেন৷ সেখান থেকে সাধারণ মানুষ কোন প্রডাক্ট কিনলে তার থেকে একটা কমিশন হইসেবসে আপনি একটা ভালো পরিমাণ অর্থ Earn Money Online হিসেবে খুবই সহজ উপায়ে উপার্জন করতে পারবেন।

কাল থেকে বদলে যাচ্ছে রেশন তোলার নিয়ম, কি কি জমা দিতে হবে, জেনে নিন।

অর্থ উপার্জনের সবচেয়ে সহজ উপায়গুলির মধ্যে একটি হল ফ্রীল্যান্সিং করা। Earn Money Online পদ্ধতি হিসেবে তা কপিরাইটিং, অনুবাদ, গ্রাফিক ডিজাইনিং, ভিডিও এডিটিং, অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট বা মার্কেটিং এর যেকোনো উপায়ে হতে পারে। অনেকগুলি ভারতীয় এবং আন্তর্জাতিক ওয়েবসাইট আছে, যেগুলি কিশোর-কিশোরীদের তাদের দক্ষতার জন্য অর্থ প্রদানের সুযোগ দেয়৷ এর মধ্যে রয়েছে ফ্রিল্যান্স ইন্ডিয়া, চেগ ইন্ডিয়া, ফাইভার, ফ্রিল্যান্সার, আপওয়ার্ক ইত্যাদি।

এমন আরও বিভিন্ন আপডেট পেতে আমাদের সাথে থাকুন। ঘরে বসে না থেকে এই ধরণের উপায় গুলি একটু রপ্ত করে নিতে পারলেই স্বাবলম্বী হতে বেশি সমস্যা লাগে না।

টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে
টাকা ইনকাম করার অনেক উপায় রয়েছে। তার মধ্যে আমি আজকে সবচেয়ে সহজ উপায়ে টাকা ইনকাম করার পদ্ধতি তুলে ধরবো। বাংলাদেশ থেকে টাকা ইনকাম করার অনেক সহজ উপায় রয়েছে। তার মধ্যে সবচেয়ে সহজ উপায় হল ফ্রিল্যান্সিং করা। এ পদ্ধতিতে আপনি ঘরে বসে টাকা উপার্জন করতে পারবে। বাংলাদেশে এখন ফ্রিল্যান্সিং অনেক জনপ্রিয় পেশা হয়ে উঠেছে। ফ্রিল্যান্সিং করে অনেকেই লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করছে ঘরে বসে।

আমি নিজেও একজন ফ্রিল্যান্সার। তাই আমি আপনাদের বলব ফ্রিল্যান্সিং করুন। যদি আপনি ধৈর্য ধরে ভালোবাসার ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন তবে আপনি অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে বাইরে যেতে হবে না। কোন কঠোর পরিশ্রম করতে হবে না। ঘরে বসে আর্টিকেল রাইটিং করেই অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবেন। চলুন এবার জেনে নেয়া যাক টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় গুলো।

  • Table of Contents
  • টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে
  • ফেসবুক থেকে টাকা আয়
  • ইউটিউব থেকে টাকা আয়
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়
  • আর্টিকেল রাইটিং করে আয়
  • টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট
  • টাকা আয় করার বাংলাদেশি ওয়েবসাইট
  • টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে


অনলাইনে অনেকেই অনেক ভাবে টাকা উপার্জন করে। কেউ আর্টিকেল রাইটিং করে, কেউ ইউটিউবের জন্য ভিডিও তৈরি করে , কেউ ওয়েবসাইট ম্যানেজমেন্ট করে , কেউ ফেসবুকের জন্য শর্ট ভিডিও তৈরি করে , এফিলিয়েট মার্কেটিং করে, আবার কেউ লোগো ডিজাইন করে। এখানে বিভিন্ন মাধ্যম রয়েছে টাকা উপার্জন করার। সেখান থেকে আপনার যেটা পছন্দ সে উপায় আপনি টাকা উপার্জন করতে পারেন।

অনেকেই ইউটিউব একাউন্টের মাধ্যমে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করে থাকে। যদি আপনার কোন একটা ভিডিও রেঙ্ক পারে সেক্ষেত্রে আপনার অনেক টাকা উপার্জন হবে। আবার কেউ বা ফেসবুকে মনিটাইজেশন অন করে ফেসবুকে ভিডিও আপলোড দিয়ে টাকা উপার্জন করছে। নিচে থেকে আপনি কিভাবে সহজ উপায়ে টাকা উপার্জন করবেন তার মাধ্যম গুলো সম্পর্কে জেনে নিন।

ফেসবুক থেকে টাকা আয়
বর্তমানে টাকা উপার্জনের জন্য ফেসবুক জনপ্রিয় মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশ্বের অসংখ্য মানুষ ফেসবুক চালায়। যার ফলে ফেসবুক থেকে অনেক টাকা উপার্জন করা যায়। আপনার যদি ভালো ফেসবুক প্রোফাইল থাকে এবং সেখানে অনেক ফলোয়ার থাকে তবে ফেসবুক ভিডিও মনিটাইজেশন অন করে সেখান থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

ফেসবুকের শর্ট ভিডিও গুলো যদি আপনার ভিউ ভাল পায় তবে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবেন। বর্তমানে ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ বলেছেন ফেসবুক থেকে আপনি ডেইলি 35 হাজার ডলার পর্যন্ত উপার্জন করতে পারবেন। আর আমরা জানি 1000 ডলার সমান এক লক্ষ টাকা।

সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে এটি টাকা উপার্জনের জন্য বিশাল একটি প্ল্যাটফর্ম। আর Sean Bean নামের একজন ফেসবুক চালক তার পেজে শর্ট ভিডিও আপলোড করে অসংখ্য টাকা উপার্জন করছে। এখন আপনি চাইলে এখান থেকে টাকা উপার্জন করতে পারেন।

ইউটিউব থেকে টাকা আয়
বর্তমানের ইয়াং জেনারেশন ইউটিউব এর ইউটিউব এর প্রতি সবচেয়ে বেশি ঝুঁকেছে। কেননা ইউটিউব এর মাধ্যমে অনেক টাকা উপার্জন করা যায়। বর্তমানে অসংখ্য সেলিব্রেটির ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। তাদের করা ভিডিওগুলো অনেক মানুষ দেখছে। যার ফলে তারা প্রতিদিন শত শত ডলার উপার্জন করছে। আপনি চাইলে ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করতে পারেন।

এর জন্য আপনার দরকার একটি ইউটিউব চ্যানেল। যেটার ফলোয়ার সংখ্যা এক হাজারের উপরে হবে এবং ভিডিও ভিউ 35 ঘন্টা এর বেশি হবে। তাহলে আপনি ইউটিউব চ্যানেলে মনিটাইজেশন পাবেন। আর মনিটাইজেশন পাওয়ার পর আপনার ইউটিউবে এড বসবে। যার বিনিময় আপনি সেখান থেকে ডলার পাবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং জনপ্রিয় পেশার মধ্যে একটা। অনেক মানুষ তাদের ক্যারিয়ার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে বেছে নিয়েছে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনেকে অনেক টাকা উপার্জন করছে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো অন্যের পণ্য বেচাকেনা করা। অন্যের পণ্য মার্কেটিং করে আপনি যদি বিক্রি করে দিতে পারেন সেখান থেকে আপনি বেনিফিট পাবেন।

আর এটাই হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর অনেক কোর্স রয়েছে ইউটিউবে। আপনি যদি আপনার ক্যারিয়ার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে করতে চান সে ক্ষেত্রে ইউটিউব থেকে কিছু ভিডিও দেখে নিন। সেখান থেকে ধারণা নিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন। আবার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের অনেক পেইড কোর্স রয়েছে।

আপনি চাইলে পেইড কোর্স দেখে সেখান থেকে শিখে নিতে পারেন। তবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অনেক সহজ একটা বিষয়। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ঠিকমত করতে পারলে লাখ টাকা উপার্জন করা কোন বিষয় না।

আর্টিকেল রাইটিং করে আয়
বর্তমানে অনেক ওয়েবসাইট ম্যানেজমেন্ট তাদের ওয়েবসাইটের জন্য আর্টিকেল নায়িকার খোঁজে থাকে। প্রতি 1000 ওয়ার্ড বাংলা এর জন্য আপনি 100 টাকা পাবেন। আর যদি আপনার ইংরেজি লেখার দক্ষতা ভালো থাকে তবে প্রতি 1,000 ওয়ার্ডের জন্য আপনি 200 টাকা থেকে 300 টাকা পাবেন। দেখা যাচ্ছে যে এখান থেকে বিশাল টাকা উপার্জন করা যায়।

আপনি যদি ভাল আর্টিকেল রাইটার হয়ে থাকেন তবে প্রতি মাসে 40 থেকে 50 হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন। একজন ভাল আর্টিকেল রাইটার এর মূল্য অনেক। অনেক মানুষ আর্টিকেল রাইটিং করে থাকে। এবং এখান থেকে তারা অনেক টাকা উপার্জন করছে।

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট
টাকা ইনকাম করার অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে। আপনি চাইলে এই সকল ওয়েবসাইট থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। আমি কিছু ওয়েবসাইটের নাম নিতে তুলে ধরব। এই সকল ওয়েবসাইটের গেলে আপনি অসংখ্য কাজ দেখতে পারবেন। সেখান থেকে আপনি যে কাজটি ভালো করতে পারবেন তা বেছে নিতে পারবেন।

এরপর তারা আপনাকে যে কাজ দিবে তারা যদি আপনি ভালভাবে করে দিতে পারেন তবে সেক্ষেত্রে তারা আপনাকে টাকা দিবে। অনেক ওয়েবসাইট তাদের জন্য আর্টিকেল রাইটার খুঁজে। আপনি ভাল আর্টিকেল রাইটার হলে সেখান থেকে আপনি টাকা উপার্জন করতে পারবেন। নিজে থেকে দেখে নিন টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট গুলো:

microworkers.com
picoworkers.com
inboxdollars.com

 

উপরে দেয়া ওয়েবসাইটগুলো সবচেয়ে বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট। এখান থেকে আপনি ভাল টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

টাকা আয় করার বাংলাদেশি ওয়েবসাইট
টাকা আয় করার বাংলাদেশি অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে। তারমধ্যে উপরে আমি তিনটি ওয়েবসাইট তুলে ধরেছি। উপরে দেয়া তিনটি ওয়েবসাইট সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট। এখান থেকে হাজার হাজার মানুষ টাকা উপার্জন করছে। আপনি চাইলে এই ওয়েব সাইট গুলো থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

যদিও আমি উপরে তিনটি ওয়েবসাইট তুলে ধরেছি। তারপরও আমি আবার ওয়েবসাইট তিনটির নাম দিয়ে দিচ্ছি। নিচে থেকে ওয়েবসাইট গুলো দেখে নিন।

microworkers.com
picoworkers.com
inboxdollars.com
digitalmarketing.com
shutterstock.com



How-is-digital-marketing-possible-with-mobile

মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করাটা কতটা সম্ভব ?

মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করাটা কতটা সম্ভব অথবা মোবাইলের মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং করা যাবে কিনা এসব বিষয়ে আমি আজকের আর্টিকেলে আমি আলোচনা‌ করতে চলেছি।

মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং
How to do digital marketing with mobile in Bengali?
বন্ধুরা বর্তমানে ক্যারিয়ার হিসেবে ডিজিটাল মার্কেটিং কিন্তু খুবই লাভজনক। ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ার হিসেবে কতটা লাভজনক হতে পারে তা আপনি ইন্টারনেটে সার্চ করলেই ভালো ধারণা পেয়ে যাবেন।

বর্তমানে ইন্টারনেটের ব্যবহার এতটাই বেড়ে গেছে যে এখন আমরা দিনের বেশিরভাগ সময় ইন্টারনেটে কাটিয়ে দিই। Social Media, Live TV, Online Shopping ইত্যাদি অনেক কাজে আমরা ইন্টারনেটে সবসময় সক্রিয় থাকি।

এমনিভাবে অনলাইনে হাজার লোক সবসময় সক্রিয় থেকে যান এবং ইন্টারনেটের সাথে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে মানুষ যুক্ত হচ্ছেন।
তাই আজকাল যেকোন প্রোডাক্ট বা কোম্পানির মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে physical marketing এর তুলনায় digital marketing বা online marketing খুবই জনপ্রিয়।

মার্কেটিং কাকে বলে ?
যেহেতু অনলাইনে প্রচুর পরিমাণে লোকেরা সবসময় থেকে যান তাই এই সুযোগে তাদের চাহিদা অনুসারে আজকাল প্রত্যেক কোম্পানি ইন্টারনেটের তাদের মার্কেটিং প্রক্রিয়া চালাচ্ছেন।
বর্তমানে প্রত্যেক কোম্পানি তাদের প্রোডাক্ট বা পণ্যের বিক্রির পরিমাণ বাড়ানোর জন্য তাদের কোম্পানির ডিজিটাল মার্কেটিং করে থাকেন।

কেননা ডিজিটাল মার্কেটিং বা অনলাইন মার্কেটিং এর মাধ্যমে যেকোন কোম্পানির প্রোডাক্ট বিক্রি করা খুবই সহজ এবং এর মাধ্যমে খুব অল্প সময়ে প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন হাজার হাজার লোকের কাছে দেখানো সম্ভব।

যেহেতু প্রত্যেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের আলাদা আলাদা চাহিদা বা ইন্টারেস্ট রয়েছে, তাই সেই সুযোগ অনুযায়ী মোবাইল ফোন, কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে পন্য বিক্রি করার প্রক্রিয়াকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়।

যেহেতু নিজের কোম্পানির মার্কেটিং করার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং সবেচেয়ে লাভজনক একটি উপায় এবং এই মার্কেটিং প্রক্রিয়াটি physical marketing এর তুলনায় অধিক লাভজনক তাই এর কাজের সাথে জড়িত লোকদের বর্তমানে প্রচুর চাহিদা রয়েছে।

আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এর কৌশল গুলো শিখে নিতে পারেন এবং একজন দক্ষ ডিজিটাল মার্কেটার হয়ে উঠতে পারেন তাহলে আপনার এই সেক্টরে প্রচুর কাজ পাওয়ার সুযোগ রয়েছে এবং আপনি ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

অনলাইন থেকে মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়
মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করার সেরা ৫টি উপায়
ডিজিটাল মার্কেটিং কেন করবেন এবং কিভাবে শিখবেন এ বিষয়ে নিচে আমি আপনাদের অবশ্যই বলবো।
কিন্তু বর্তমানে অনেকেই এই প্রশ্নটি করে থাকেন যে, মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করা সম্ভভ কিনা, তাহলে নিচে এই প্রশ্নের উত্তর আমি আপনাকে অবশ্যই দিবো।

তাই digital marketing এর ক্ষেত্রে আপনার যদি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ না থাকে তবে আপনার একটি মোবাইল বা স্মার্টফোন রয়েছে তাহলে স্মার্টফোন দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারবেন কিনা এ বিষয়ে জানার জন্য আমার সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন।
চলুন আগে সংক্ষিপ্ত আকারে জেনে নেওয়া যাক ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং ডিজিটাল মার্কেটিং কত প্রকার?

Table of Contents
ডিজিটাল মার্কেটিং (digital marketing) কি?

Digital marketing কাকে বলে এ বিষয়ে আপনার কিছু হলেও ধারণা রয়েছে।

সোজা ভাবে বলতে গেলে, ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে বোঝায় এবন একটি মার্কেটিং প্রক্রিয়াকে যার সাহায্যে computer, mobile phone এবং internet মাধ্যমে কোন কোম্পানির product এর বিজ্ঞাপন বা advertisements মানুষের কাছে প্রচার করা হয়ে থাকে।
এই পদ্ধতিতে যেকোন প্রোডাক্ট সম্পর্কে হাজার হাজার মানুষকে সহজেই এবং খুব অল্প সময়ের মধ্যে জানিয়ে দেওয়া যায়।

ডিজিটাল মার্কেটিং করতে সাধারণত যে জিনিসগুলোর বেশি ব্যবহার হয়ে থাকে সেগুলো হলো ইন্টারনেট এবং electronic devices গুলো।
এই অনলাইন মার্কেটিং প্রক্রিয়ার সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো ঘরে বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কম খরচে নিজের প্রয়োজনমত নির্দিষ্ট কোন জায়গাকে target করে কোম্পানির বিজ্ঞাপন প্রচার করা যায়।

এই মার্কেটিং প্রক্রিয়াটি সঠিকভাবে চালাতে মূলত যে প্লাটফর্মগুলোর ব্যবহার করা হয় সেগুলো হলো social media, youtube, email এবং search engine.

কেননা এই প্লাটফর্ম গুলো লোকেরা প্রচুর পরিমাণে ব্যবহার করে থাকেন এবং এর কারণে এই platform গুলোর মাধ্যমে প্রচুর লোকের কাছে সুবিধামত প্রোডাক্টের মার্কেটিং করা যায় এবং অল্প সময়ে অনেক লোকেরা সেই প্রোডাক্টের বিষয়ে জানতে পারেন এবং ক্রয় করতে আগ্রহী হন।
ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে করবেন এবং এর ভবিষ্যত কি এ বিষয়ে আমি নিচে অবশ্যই আলোচনা করবো।
এখন চলুন জেনে নেওয়া যাক মোবাইলের দ্বারা ডিজিটাল মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে যে বিষয়ে আলোচনা করতে হয় সেগুলো সম্পর্কে।

মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করা সম্ভব কিনা?
বন্ধুরা স্মার্টফোন দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করা যাবে কিনা এ বিষয়ে আপনারা পরিষ্কার ধারণা আমার এই আর্টিকেলের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন।
তবে এ বিষয়ে স্পষ্ট উত্তর পাওয়ার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর কৌশল গুলো এর প্রকারগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া জরুরি।

এমন অনেক অনলাইন মার্কেটিং এর কৌশল রয়েছে যেগুলো বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় এবং লাভজনক। জনপ্রিয় অনলাইন প্লাটফর্ম গুলো যেগুলোতে প্রচুর পরিমাণে দর্শক রয়েছে সেই প্লাটফর্মসমূহকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসার মার্কেটিং করা খুবই সহজ।

ওয়েবসাইট কি ? ওয়েবসাইট এর প্রকারভেদ এবং কাজ
তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে করবেন?

জনপ্রিয় কিছু ডিজিটাল মার্কেটিং এর কৌশল গুলো

বন্ধুরা আমি নিচে যে অনলাইন মার্কেটিং কৌশলগুলো উল্লেখ করবো, একজন দক্ষ ডিজিটাল মার্কেটার হয়ে দাড়াতে এই মার্কেটিং কৌশলগুলো ভালোভাবে শিখে নেওয়া খুবই জরুরি।
কেননা আপনি যদি আপনার নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে সফলভাবে মার্কেটিং প্রক্রিয়া চালাতে পারেন তাহলে এটি আপনার জন্য অনেক সুফল বয়ে আনবে।

এজন্য আপনি বিভিন্ন প্লাটফর্ম গুলোর সাথে জড়িত ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজের জন্য চাকরি পেতে পারেন।
আর Digital marketing jobs পেতে হলে আপনাকে একজন অভিজ্ঞ ডিজিটাল মার্কেটার হতে হবে।
তবে আমি নিচে যে ডিজিটাল মার্কেটিং প্রক্রিয়া গুলো উল্লেখ করতে চলেছি, আমার হিসবে এগুলো থেকে আপনার পছন্দ অনুযায়ী যেকোন একটি কৌশল ভালোভাবে শিখতে পারেন৷ এর উপকারীতা পচুর রয়েছে।

Social Media Marketing
সোশ্যাল মিডিয়া গুলো ব্যবহার করে মার্কেটিং করাকে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বলে। বর্তমানে এই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে কোম্পানির মার্কেটিং খুবই পরিচিত এবং লাভজনক একটি পদ্ধতি।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কয়েক ধরনের হয়ে থাকে। যেমন, facebook marketing, youtube marketing, Instagram marketing।

Social Media Marketing কি ?
ফেসবুক মার্কেটিং
বুঝতেই পারছেন, যদি ফেসবুকের মাধ্যমে প্রোডাক্টের মার্কেটিং করা হয় তাহলে তাকে ফেসবুক মার্কেটিং বলা হয়।

বর্তমানে ফেসবুকে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে মার্কেটিং প্রক্রিয়াটি খুবই জনপ্রিয়। কেননা এর ফেসবুক মার্কেটিং এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো কম খরচে নির্দিষ্ট এলাকাকে টার্গেট করে মার্কেটিং করা যায়।

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার উপায়
ইউটিউব মার্কেটিং
আজকাল ইউটিউব ভিডিওর মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানির প্রচার করা হয়ে থাকে।

ইউটিউব sponsorship কিংবা advertisement এর মাধ্যমে ভিডিওর মাধ্যমে অনলাইন মার্কেটিং করা হয়। একে মূলত বলা হয় ইউটিউব মার্কেটিং।

ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার নিয়ম
ইউটিউবে কী কী বিষয়ে ভিডিও তৈরি করলে ভালো হবে ?
ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম
কিভাবে ইউটিউব ভিডিও বানাবো ?
Affiliate Marketing
আজকাল ব্যবসার মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে এফিলিয়েট মার্কেটিং খুবই জনপ্রিয়। কেননা এর মাধ্যমে কনটেন্ট লিখার মাধ্যমে সেই কনটেন্ট এর মাধ্যমে কাস্টমার পাওয়া সম্ভব।

এটি অনলাইন মার্কেটিং এর একটি স্মার্ট মার্কেটিং প্রক্রিয়া।

Email Marketing
ইমেইলের মাধ্যমে কোম্পানির মার্কেটিং করাকে ইমেইল মার্কেটিং বলা হয়।
এজন্য প্রথমে বড় একটি ইমেইল লিষ্ট তৈরি করা হয়। এরপর প্রোডাক্ট এর বিষয়ে ইমেইল লিখে সেই সব ইমেইলে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
এতে লোকেরা তাদের ইমেইলের মাধ্যমে কোন কোম্পানির প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানতে পারেন।

ইমেইল কি ?
ইমেইল মার্কেটিং কি ?
মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করা কতটা সম্ভব?
বন্ধুরা আশা করি উপরে ডিজিটাল মার্কেটিং এর যে সকল ভাগ রয়েছে এগুলোর বিষয়ে জানতে পেরেছে। এখন আমি এই প্রশ্নটির উত্তর দিতে চলেছি যে মোবাইলের মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং করা যাবে কিনা?

আসলে আমার হিসেবে, একদম পুরোপুরিভাবে মোবাইল দিয়ে Digital marketing করাটা ততটা সম্ভব নয়।
কেননা আপনি যদি সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং করতে চান তাহলে এটা মোবাইল ফোন দিয়েই করা সম্ভব বলে আমি মনে করি।
কিন্তু আপনি যখন এফিলিয়েট মার্কেটিং অথবা সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং করতে যাবেন তখন আপনি মোবাইল দিয়ে তেমন সুবিধা পাবেন না।

এক্ষেত্রে আপনার একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপের প্রয়োজন হবে।
তবে আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে চান তাহলে আপনি মোবাইল দিয়েই শিখতে পারেন। মনে রাখবেন, ক্যারিয়ার হিসেবে ডিজিটাল মার্কেটিং খুবই লাভজনক। কেননা বর্তমানে সব জায়গায় ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা প্রচুর রয়েছে কিন্তুবেই কাজের সাথে জড়িত লোকের সংখ্যা তেমন বেশি নেই।

আর ক্যারিয়ার হিসেবে ডিজিটাল মার্কেটিংকে নিতে চাইলে কেবল মোবাইল দিয়ে নয়, আপনার একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ অবশ্যই থাকা লাগবে।

ছবি দিয়ে ভিডিও তৈরি করার সেরা এন্ড্রয়েড অ্যাপস গুলো‌
অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায়
ঘরে বসে টাকা আয় করার জন্য সেরা অনলাইন ইনকাম পদ্ধতি গুলো কি কি ?
ফ্রীতে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার নিয়ম
আমার শেষ কথা,,
বন্ধুরা আশা করি মোবাইল ফোন দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করা সম্ভব কিনা এই প্রশ্নটির উত্তর আপনি পেয়ে গেছে।

যদি এই আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে বন্ধুদের সাথে অবশ্যই শেয়ার করবেন। আর এই বিষয়ের সাথে জড়িত কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন।

What is freelancing and how-to-earn-online-by-freelancing

ফ্রিল্যান্সিং কি? ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গাইডলাইন
ফ্রিল্যান্সিং কি ও ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে অনলাইনে আয় করবেন

ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করতে চান? আপনার উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তবে এটি নিশ্চিত যে আপনি একবার হলেও ফ্রিল্যান্সিং এর নাম শুনেছেন। তবে ফ্রিল্যান্সিং কি ও কিভাবে freelancing শুরু করা যায় – এসব ব্যাপার নিয়ে কৌতুহল এর অভাব না থাকলেও রয়েছে সঠিক দিক নির্দেশনা অভাব। চলুন জেনে নেয়া যাক – ফ্রিল্যান্সিং কি, কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করবেন ও ফ্রিল্যান্সিং করার সেরা ওয়েবসাইট, ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত।

ফ্রিল্যান্সিং কি? – What is Freelancing in Bangla
ফ্রিল্যান্সিং মানে মূলত কোনো প্রতিষ্ঠানের অধীনে স্থায়ী না থেকে নিজের মত স্বাধীনভাবে কাজ করা। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং শব্দটি দ্বারা কন্ট্রাক্ট-ভিত্তিক কাজকে বোঝানো হয়। ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে কোনো প্রতিষ্ঠানের পরিবর্তে ব্যক্তি নিজেই তার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে কোনো একটি সার্ভিস প্রদান করে থাকেন।

সহজ ভাষায় বলতে গেলে, যখন কোনো ব্যক্তি নিজের দক্ষতা, শিক্ষা ও অভিজ্ঞতাকে কাজ লাগিয়ে কোনো প্রতিষ্ঠানের অধীনে না থেকেই একাধিক ক্লায়েন্ট এর কাজ করে, তখন ওই কাজকে বলা হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। আর যে ব্যাক্তি ফ্রিল্যান্স কাজ করেন, তিনিই হচ্ছেন একজন ফ্রিল্যান্সার। What is freelancing and how to earn online by freelancing

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ফ্রিল্যান্সিং এর কাজগুলো ঘর থেকেই করা যায়। তবে অনেক কাজেক্লায়েন্টের অফিসে গিয়েও কাজ করার প্রয়োজন হতে পারে। ফ্রিল্যান্স এর জন্য ক্লায়েন্টরা কাজ আউটসোর্স করিয়ে থাকেন।

ফিল্যান্সিং করতে কি কি প্রয়োজন?
ফ্রিল্যান্সিং করতে কি কি প্রয়োজন – এটা নিয়ে তর্কের শেষ নেই। অনেকেই বলেন যে, আপনার যদি কোনো কাজে দক্ষতা থাকে এবং সেটি আপনি সম্পন্ন করতে সক্ষম হন, তবে ফোনেও ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব। তবে মোবাইল ফোনে ফ্রিল্যান্সিং এর ব্যাপারিটি নির্ভর করে কি ধরনের কাজের কথা বলা হচ্ছে তার উপর।

বর্তমানে কমবেশি বেশিরভাগ ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিছু সাধারণ উপাদান প্রয়োজন হয়। ফ্রিল্যান্সিং করতে যা যা লাগেঃ

কম্পিউটার বা ল্যাপটপ
ইন্টারনেট কানেকশন বা মডেম
কাজের দক্ষতা
কাজে লাগানোর মত সময়
ফ্রিল্যান্সিং করার সেরা ওয়েবসাইটগুলো
অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার ওয়েবসাইট এর সংখ্যা অসংখ্য। তবে এতোসব ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটের মধ্যে কিছু ওয়েবসাইট অন্যগুলো থেকে ফ্রিল্যান্সার খোঁজার ও ফ্রিল্যান্সিং করার ক্ষেত্রে অধিক কার্যকর বলে প্রমাণিত। ফ্রিল্যান্সিং করার সেরা ওয়েবসাইটগুলো হলোঃ

ফাইভারঃ ৫ ডলার থেকে শুরু করে বিশাল অংকের ফ্রিল্যান্সিং গিগ ও পাওয়া যায় ফাইভারে। মূলত কনটেন্ট রাইটিং, গ্রাফিক্স বা লোগো ডিজাইন, প্রভৃতি ক্যাটাগরির ফ্রিল্যান্সিং কাজ ফাইভারে বেশ জনপ্রিয়। ফাইভারে ফ্রিল্যান্সারগণ গিগ পোস্ট করে ও বায়াররা তাদের পছন্দের ফ্রিল্যান্সারকে হায়ার করতে পারেন। ফাইভারে পেমেন্ট হয় কাজভিত্তিক। পেপাল, পেওনিয়ার এবং ব্যাংক ট্র্যান্সফার এর মাধ্যমে ফাইভার থেকে অর্জিত অর্থ তোলা যায়।

ফ্রিল্যান্সিং কি ও ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে অনলাইনে আয় করা যায়

আপওয়ার্কঃ কাজভিত্তিক ও ঘন্টাভিত্তিক পেমেন্ট – উভয় ধরনের কাজই পাওয়া যায় আপওয়ার্কে। আপওয়ার্কে ফ্রিল্যান্সার যিনি খুঁজছেন, তিনি কাজ পোস্ট করেন। এরপর ফ্রিল্যান্সারগণ পোস্ট করা কাজের জন্য রিকুয়েস্ট পাঠান। এরপর উক্ত বায়ার তার পছন্দের ফ্রিল্যান্সার বেছে নেন। আপওয়ার্ক থেকে টাকা তোলা যাবে পেপাল, পেওনিয়ার এবং ব্যাংক ট্র্যান্সফার এর মাধ্যমে।

ফ্রিল্যান্সার ডট কমঃ ফ্রিল্যান্সার ডট কম এ পাওয়া যায় কাজভিত্তিক ও ঘন্টাভিত্তিক – উভয় ধরনের কাজই। বিশাল সংখ্যার কাজ ও ফ্রিল্যান্সার নিয়ে গঠিত এই সাইটটি। পেপাল, স্ক্রিল, পেওনিয়ার ও ব্যাংক ট্রান্সফার এর মাধ্যমে তোলা যাবে ফ্রিল্যান্সার ডট কম এ অর্জিত অর্থ।

পিপল পার পাওয়ারঃ নামে পিপল পার আওয়ার হলেও ঘন্টাভিত্তিক কাজের পাশাপাশি কাজভিত্তিক পেমেন্ট ও রয়েছে এই সাইটটিতে। টাকা তোলা যাবে পেপাল, স্ক্রিল, পেওনিয়ার ও ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে।

গুরু ডট কমঃ গ্রাফিক্স ডিজাইন, ডাটা-এন্ট্রি থেকে শুরু করে ওয়েবসাইট ডিজাইন পর্যন্ত সকল ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজ পাওয়া যায় গুরু ডট কম ওয়েবসাইটটিতে। এই সাইটে আপনি আপনার অভিজ্ঞতা ও কাজের উদাহরণ দিবেন। এরপর আপনাকেই খুঁজে নিবে কাজ। পেপাল, পেওনিয়ার সহ ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমেও টাকা তোলা যাবে গুরু ডট কম থেকে।

ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার কিভাবে শুরু করবো? – How to Start Freelancing Career in Bangla
ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে চান? সেক্ষেত্রে অনুসরণ করতে পারেন নিম্নে বর্ণিত ফ্রিল্যান্সিং গাইড। ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতেঃ

প্রথমে এটা ঠিক করুন যে এই ক্যারিয়ার শুরু করতে যে সময়ের প্রয়োজন হবে, তা প্রদানে আপনি সক্ষম কিনা। এছাড়াও আপনি যদি ফুল টাইম ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করতে চান, সেক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং এর ইনকাম এর ক্ষেত্রে যে রিস্ক, সেটি নিতে পারবেন কিনা তা যাচাই করুন।
উপরোক্ত প্রশ্নের উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তবে এরপর আপনি কি ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে চান সেটি করুন। ভালো হয় আপনি ইতিমধ্যে পারেন, এমন কোনো কাজ ফ্রিল্যান্সিং হিসাবে করুন। সেক্ষেত্রে আপনার দক্ষতাও খুব সহজে প্রাকৃতিকভাবে উন্নত হবে।

আপনার যদি ফ্রিল্যান্সিং করার মতো কোনো স্কিল বা দক্ষতা না থাকে, সেক্ষেত্রে কাজ পাওয়া যাবে এমন পছন্দমত দক্ষতা অর্জনের কাজে নেমে পড়ুন। নতুন দক্ষতা অর্জনে সাহায্য নিতে পারেন কোনো প্রফেশনালস এর। এছাড়াও করতে পারেন দরকারি অনলাইন বা অফলাইন কোর্স। সাহায্য নিতে পারেন ইউটিউবের।

দক্ষতা অর্জনের পর্ব সম্পন্ন হলে এবার কাজে নেমে পড়ুন। উল্লিখিত ফ্রিল্যান্সিং সাইটের এক বা একাধিক সাইটে খুলে ফেলুন আপনার ফ্রিল্যান্সার একাউন্ট। সুন্দরভাবে সাজান আপনার প্রোফাইল। একেকটি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট একেকভাবে কাজ করে। প্রত্যেকটি বুঝার চেষ্টা করুন ও কাজে লাগানোর চেষ্টা করুন।
শুরুতে ছোটোখাটো কাজ দিয়ে শুরু করতে পারেন। অনলাইন মার্কেটপ্লেসে আপনার রেটিং ভালো হলে বড়সড় কাজ পেতেও তেমন সমস্যা হবেনা।

কিছু কাজ পাওয়ার পর উল্লেখ্যযোগ্য কাজগুলোকে নিয়ে তৈরী করুন আপনার ফ্রিল্যান্সিং পোর্টফোলিও, যা আপনার হায়ার করার ক্ষেত্রে ক্লায়েন্টকে প্রভাবিত করবে।
নিজের নেটওয়ার্ক বড় করার চেষ্টা করুন। নেটওয়ার্ক যত বড় হবে, ততো বেশি মানুষ আপনাকে চিনবে। সেক্ষেত্রে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা আরো বাড়বে।

সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং স্কিলসমুহ
ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে অসংখ্য ধরনের কাজ রয়েছে। তবে কিছু স্কিল বা দক্ষতা বর্তমানের ফ্রিল্যান্সিং জগতে ব্যাপক জনপ্রিয়। সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং স্কিলসমুহ হলোঃ

  • ডেভলপার / কোডার / প্রোগ্রামার
  • ডিজাইনার
  • রাইটার বা কপিরাইটার
  • মার্কেটিং প্রফেশনাল
  • ট্রান্সলেটর
  • ভিডিওগ্রাফার
  • একাউন্ট্যান্ট
  • এইচআর ম্যানেজার
  • এসইও প্রফেশনাল
  • পিআর ও ব্র্যান্ডিং
  • ডাটা এন্ট্রি


ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটগুলোতে সবধরনের কাজ থাকলেও উল্লেখিত দক্ষতার ফ্রিল্যান্সারগণ ফ্রিল্যান্সিং এর ওয়েবসাইটে সর্বাধিক কাজ পেয়ে থাকেন। শেখার মাধ্যমে অর্জন করতে হয় বলে এসব স্কিল এর দাম বেশি বলে বিবেচিত করা হয়। তবে এসব স্কিল জনপ্রিয় হওয়ার এসব ক্যাটাগরির কাজ পাওয়াটা কিছুটা মুশকিল ও বটে।

ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? – How to Learn Freelancing in Bangla
ফ্রিল্যান্সিং শেখা মানে মূলত ফ্রিল্যান্সিংয়ে যে কাজ করতে হয়, সে সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করাকে বুঝানো হয়। ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য বা ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য উপরে উল্লিখিত বা আপনার পছন্দের যেকোনো একটি দক্ষতা নির্বাচন করুন। এরপর উক্ত দক্ষতা অর্জনে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করুন।

ফ্রিল্যান্সিং স্কিল শেখার জন্য যেতে পারেন কোনো কোচিং সেন্টারে। তবে বর্তমানে ঘরে বসেই অনলাইনে করা যায় ওয়ার্ল্ড ক্লাস সব কোর্স। এছাড়াও ইউটিউবেও ফ্রিল্যান্সিং করার মতো স্কিল শেখার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। হাতের কাছে থাকা সকল রিসোর্সকে কাজে লাগিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এ ব্যবহার করা যাবে এমন স্কিল বা দক্ষতা অর্জনের চেষ্টা করুন। জানুন 👉 আউটসোর্সিং কি সে সম্পর্কেও।

একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হবেন কিভাবে
একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে গেলে আপনাকে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে এবং সেগুলো অনুসরণ করতে হবে। একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে গেলেঃ

নিজের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও শিক্ষাকে কাজে লাগিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সক্ষমতা কতটুকু তা নিশ্চিত করুন। দক্ষতায় কমতি থাকলে তা শেখার মাধ্যমে পূরণ করুন। একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে যে ভুলগুলো এড়িয়ে চলা দরকার সেগুলো সম্পর্কে সচেতন হোন।
আপনার কমিউনিকেশন স্কিলকে উন্নত করুন। ফ্রিল্যান্সিং ফিল্ডে অসংখ্য ধরনের মানুষের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পড়ে। সেক্ষেত্রে সবার সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখার ক্ষেত্রে আপনার করণীয়গুলোকে মাথায় রেখে আপনার কমিনিউকেশন স্কিল ডেভলাপ করুন

আপনার কাজ ও কথাবার্তা – উভয় ক্ষেত্রেই আপনার প্রফেশনালিজম অর্থাৎ পেশাদারিত্বকে গুরুত্ব দিন। আপনার পেশাদারিত্ব একই ক্ল্যায়েন্টকে আপনার কাছে বারবার ফিরিয়ে আনবে।
সময়ে সঠিক ব্যবহার করতে শিখুন। আপনি প্রতিদিন কত ঘন্টা কাজ করতে সক্ষম এবং কাজের ক্ষেত্রে বাধাগুলোকে পর্যালোচনা করে উন্নতির চেষ্টা চালিয়ে যান।
আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং মাত্র শুরু করে থাকেন, তবে সেক্ষেত্রে ধৈর্য হারা হওয়ার একটি সুযোগ থাকে। ধৈর্য হারাবেন না, চেষ্টা বজায় রাখুন ও নিজের উপর আত্মবিশ্বাস রাখুন।

ফ্রিল্যান্সিং করে কত ইনকাম করা যাবে

ফ্রিল্যান্সিং করে কত টাকা ইনকাম বা আয় করা যাবে – এটি সম্ভবত সবচেয়ে বেশি জিজ্ঞাসা করা প্রশ্ন। তবে এই প্রশ্নের কোনো নির্দিষ্ট উত্তর নেই। ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার ক্ষেত্রে কোনো বাধাধরা লিমিট নেই। আপনি যতো বেশি কাজ পাবেন ও করবেন, ততবেশি আয় করতে পারবেন। আরো দেখতে পারেনঃ ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো?

সচরাচর জিজ্ঞাসিত আরও কিছু প্রশ্ন ও উত্তরসমূহঃ

ফ্রিল্যান্সিং কী?
ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে কোনো প্রতিষ্ঠানের অধীনে স্থায়ী কাজ না করে নিজের মত স্বাধীনভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য কাজ করা।

ফিল্যান্সিং করতে কী কী দরকার?
কাজের দক্ষতা, কাজে লাগানোর মত সময়, কম্পিউটার, ইন্টারনেট সংযোগ বা মডেম ইত্যাদি।

ফ্রিল্যান্সিং করে কী পরিমাণ টাকা আয় করা যাবে?
ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকামের ক্ষেত্রে কোনো বাধাধরা সীমা নেই। আপনি যতো বেশি কাজ করতে পারবেন, তত বেশি পরিমাণ আয় করতে পারবেন।

বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার – Freelancing Career in Bangladesh
ইন্টারনেট এর সহজলভ্যতার বদৌলতে খুব সহজেই অর্জন করা সম্ভব হচ্ছে বিভিন্ন ডিজিটাল স্কিল। যার ফলে যেকেউ ঘরে বসেই ইন্টারনেট এর সাহায্য নিয়ে শুরু করতে পারেন ফ্রিল্যান্সিং। সঠিকভাবে দক্ষতা অর্জন করে ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলো হতে ইতিমধ্যে অনেক টাকা আয় করছেন দেশের তরুণগণ। তাই বলা যায়, বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং একটি সম্ভাবনাময় সেক্টর।


Upwork.com,Freelancer.com,Fiverr.com,Guru.Com

অউটসোর্সিং কিভাবে শিখব

আউটসোর্সিং কি | আউটসোর্সিং কি ভাবে করব ?
বন্ধুরা, এখন বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং এই দুটো নাম কিন্তু আমরা সবাই কম-বেশি অনেকেই শুনেছি । ফ্রিল্যান্সিং কি আমরা এই বিষয়টি নিয়ে আগের আর্টিকেলে আলোচনা করেছিলাম এবার আপনাদের মাঝে আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করব আউটসোর্সিং কি (outsourcing ki)।

আউটসোর্সিং কি আপনি যদি এর সম্পর্কে সেরকম কিছু না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আপনি আজকের আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন আউট সোর্সিং কি । আউটসোর্সিং কিভাবে শুরু করব । আউটসোর্সিং এর কাজ গুলো কি কি ইত্যাদি বিষয়ে নানান তথ্য।

এখন বর্তমান যুগে সরকারি চাকরি পাওয়াটা কিন্তু খুব কষ্টসাধ্য ব্যাপার। আপনি হয়তো অনেক সময় অনেক ভাবে নষ্ট করেছেন কিন্তু আপনার হাতে যদি এখন পর্যাপ্ত স্কিল থাকে বা ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজের যেকোনো একটি বিষয়ে আপনি দক্ষ হয়ে থাকেন।

তাহলে যে কোন জায়গা থেকে বা যেকোনো সময়ে ঘরে বসে অনলাইনে মাধ্যমে আয় করতে পারবেন এবং অনলাইন থেকে মাসে লক্ষ টাকা আয় করার অন্যতম মাধ্যম হল ফ্রিল্যান্সিং।
অর্থাৎ বাইরের অনেক বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানিগুলো আউটসোর্স করায় ফ্রিল্যান্সারদের মাধ্যমে। আর বেশি কথা না বলে তাহলে এবার জেনে নেওয়া যাক আউটসোর্সিং কী ।

আউটসোর্সিং কি | outsourcing meaning in bengali
যেমন, outs মানে হল বাইরে আর sourcing মানে হল উৎস অর্থাৎ বড় বা ছোট কোন একটি কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান বাইরের যে কাউকে দিয়ে তার কাজ ভালোভাবে করে নেওয়ার যে প্রক্রিয়া, সেটাই হচ্ছে মূলত আউটসোর্সিং।

অর্থাৎ outsourcing কোম্পানি তাদের কাজের জন্য পার্মানেন্ট এমপ্লয়ি না রেখে ওই কাজটা ভাল পারে এমন বাইরের কোন দক্ষ ব্যক্তি সে বিষয়ে ভালো পারে অর্থাৎ সে কাজে দক্ষ সেই সকল ফ্রিল্যান্সারদের কে দিয়ে করিয়ে নেওয়া হয়।

উদাহরণ ভাবে যদি বলি, কোন একটা ভালো বা বড় কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের একটি ওয়েবসাইট লাগবে তো এর জন্য পার্মানেন্ট কোন এমপ্লয়ি যদি সে তার কোম্পানিতে ওয়েবসাইট এর ক্ষেত্রে নিয়োগ দেয় তাহলে তাকে প্রতি মাসে সকল সুবিধা সহ বেতন দিতে হবে, তাকে অফিসে নিয়মিত আসতে হবে।
এছাড়া বিভিন্ন উৎসবে তাকে বোনাস ভাতা দিতে হবে অর্থাৎ এই কর্মীর পেছনে কোম্পানি কে প্রচুর অর্থ টাকা করতে হয়।

অর্থাৎ এই কাজটা যদি বাইরে থেকে কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান দক্ষ কোন ফ্রিল্যান্সার দের কে দিয়ে করিয়ে নেয় তাহলে অনেক কম খরচে এই কাজটি করাতে পারবে অর্থাৎ কোম্পানীর যে কাজটি প্রয়োজন সে কাজটি যদি ফ্রিল্যান্সারদের কে দিয়ে চুক্তিভিত্তিক ভাবে অনলাইনে সেই কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানগুলো যদি সেই কাজটা করিয়ে নেয় তাহলে কোম্পানি বেশ লাভবান হবে।

আউটসোর্সিং কি
what is outsourcing

যেমন, পৃথিবীতে অনেক দেশ রয়েছে তার মধ্য ইউরোপের দেশগুলোতে শ্রম এর মূল্য খুব বেশি হয়, আর এশিয়ার দেশগুলোতে শ্রম মূল্য তুলনামূলকভাবে অনেকটাই কম যেমন (ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান) ।

এর জন্য ইউরোপ দেশের ছোট বড় বিভিন্ন কোম্পানিগুলো এশিয়ার বিভিন্ন দেশের দক্ষ এবং এক্সপার্ট লোকের কাছ থেকে তারা কাজ করিয়ে নেই অর্থাৎ outsourcing করে।

আউটসোর্সিং কাকে বলে | outsourcing bangla meaning
আউটসোর্সিং কি যদি সঠিকভাবে বলি তাহলে কোন একটি কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান বাইরের কাউকে দিয়ে চুক্তিভিত্তিকভাবে অনলাইনের মাধ্যমে কাজ করে নেওয়ার যে প্রক্রিয়া তাকে আউটসোর্সিং বলে।

অর্থাৎ আপনার যখন কোন জটিল কোন কাজের প্রয়োজন হবে, সেই কাজটি করার জন্য আপনার সময় নেই এবং সেই কাজটি আপনি ভালোভাবে পারেন না তাই আপনি তখন সেই কাজটার জন্য বাইরের যে কাউকে হায়ার করে কাজটা করে নিতে পারবেন।
শুধুমাত্র আপনার সেই কাজটির জন্য আপনি যাকে দিয়ে কাজটা করিয়ে নিবেন তার শ্রমের যে মূল্য সে টাকাটা আপনাকে পে করতে হবে।

আউটসোর্সিং কি ভাবে করব
বন্ধুরা আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনি হয়তো বুঝতে পেরেছেন আউটসোর্সিং কি এবং আউটসোর্সিং মানে টাকা ইনকাম করা নয় আউটসোর্সিং মানে হচ্ছে বাইরের যেকোনো কাউকে দিয়ে সেই কাজ টা করিয়ে নেওয়া।

অর্থাৎ আপনার যদি কোন একটি বড় কোম্পানি থেকে থাকে তো আপনি চাইছেন অফিসে না এসে অন্য কাউকে দিয়ে কম টাকায় বাইরের কাউকে দিয়ে কাজ সেই কাজটা ভালোভাবে যদি করিয়ে নিতে চান তাহলে সেটা করতে পারবেন।

এখন আপনার প্রশ্ন হতে পারে তাহলে সেই দক্ষ ব্যক্তিদের কোথায় পাবো? তাই এ সকল কাজের জন্য বাইরের দক্ষ ব্যক্তি বা দক্ষ ফ্রিল্যান্সার দেরকে আপনি কোথায় খুঁজবেন অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সার খোঁজার জন্য এখন বর্তমান সময়ে অনলাইনে অনেক মার্কেটপ্লেস রয়েছে সেগুলো থেকে আপনি দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের কে খুঁজে পাবেন তা নিচে দেওয়া হল:

Upwork.com
Freelancer.com
Fiverr.com
Guru.Com ইত্যাদি


এই সকল ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনি requirement অনুযায়ী একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার দের কে খুজে নিতে পারবেন এবং আপনার কাজের চুক্তি অনুযায়ী তাকে দিয়ে আপনার কোম্পানি কাজ করিয়ে নিতে পারবেন।
এর ফলে আপনি কিন্তু অনেক বেশি লাভবান হতে পারেন।

আউটসোর্সিং এর কাজ গুলো কি কি ?
এখন বর্তমান সময়ে আউটসোর্সিং এর অনেক কাজ রয়েছে। আউটসোর্সিং অনলাইন মার্কেটপ্লেস ঘুরতে বিভিন্ন রকম কাজ ভাগ করা থাকে, যেমন আপনি আপনার কোম্পানির জন্য কি ধরনের কাজ করিয়ে নিতে চান, সেটা আগে আপনাকে ভালোভাবে খুঁজে নিতে হবে।

অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতে যেমন Fiverr, Upwork, Guru.Com এই সমস্ত মার্কেট প্লেসে কাজগুলো হচ্ছে,

graphic design
seo expert
content writing
virtual assistant
video editing
web design and development
digital marketing
animation
data entry


এই মার্কেট প্লেস গুলোতে (গ্রাফিক্স ডিজাইন, এসইও এক্সপার্ট, কনটেন্ট রাইটিং, ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট, ভিডিও এডিটিং, ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং এনিমেশন সহ ডাটা এন্টি) এই সমস্ত কাজের বেশ চাহিদা রয়েছে।

তো আপনার কোম্পানির কাজের প্রয়োজন অনুযায়ী আপনি যে কাজটি বাহিরে থেকে অন্য লোকদের কাছ থেকে কাজটি করিয়ে নিতে চান সে কাজটি করার জন্য আপনাকে অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এ প্রচুর দক্ষ ফ্রিল্যান্সার পেয়ে যাবেন।
এবং আপনার কোম্পানির কাজের চুক্তি অনুযায়ী তাদেরকে বেতন দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে পারবেন।

আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে আয় কিভাবে করব
ভারত, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশে আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে অনলাইন থেকে আয় বিষয়টি খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে আয় করার জন্য আপনাকে যেকোনো কাজে নির্দিষ্ট একটি বিষয়ে দক্ষ হতে হবে।
অর্থাৎ আপনাকে অনেক বেশি skilfull হতে হবে।

এরপর যেকোন একটা অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেসে আপনি একাউন্ট করে আপনার মেধাকে বিক্রি করে আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এখন আপনাদের মনে অনেক প্রশ্ন থাকতে পারে তাহলে কোন কোন কাজ শিখে আউটসোর্সিং করতে পারব, আপনাদের এই সকল প্রশ্নের উত্তর আমি উপর আলোচনা করেছি আপনি ওই গুলির মধ্যে যেকোন একটি কাজ ভালোভাবে শিখে আপনাকে দক্ষ হতে হবে এবং আপনি আউটসোর্সিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আউটসোর্সিং এর সুবিধা
আউটসোর্সিং এর সুবিধা কি সেগুলো নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হল:

আউটসোর্সিং এর সব থেকে বড় সুবিধা হল আপনি অনেক কম খরচে আপনার কোম্পানি বা এজেন্সির যেকোন কাজ বাইরে অন্য কাউকে দিয়ে আপনার কোম্পানি বা এজেন্সির কাজটি করিয়ে নিতে পারবেন।
আপনার কোম্পানি বা এজেন্সির কাজ করিয়ে নেয়ার জন্য আপনার কর্মীদেরকে অফিসে আসার প্রয়োজন নেই, তারা বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে আপনার কোম্পানি বা এজেন্সির কাজ অনলাইনে এর মাধ্যমে করে দেবে।

আপনি আপনার কোম্পানি বা এজেন্সির জন্য যে কাজটি করিয়ে নিতে চান, শুধুমাত্র সেই কাজটির জন্য আপনি আউটসোর্সিং করতে পারবেন অর্থাৎ আপনি দক্ষ ফ্রিল্যান্সার কে হায়ার করতে পারবেন, কিন্তু তাদেরকে মাসিক বেতন ভিত্তিক কাজের জন্য নিয়োগ করার প্রয়োজন পড়ে না।
কোম্পানি বা এজেন্সির কাজগুলো বাইরে কাউকে দিয়ে তুলনামূলক ভাবে কম খরচে আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে করা হয়। এতে কোম্পানি বা এজেন্সির অনেক লাভ হয়।

অর্থাৎ আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে আপনার কোম্পানি বা এজেন্সির জন্য চুক্তিভিত্তিক ভাবে বেতন দিয়ে আপনি যেকোন কর্মীকে নিয়োগ করতে পারবেন।
প্রিয় বন্ধুরা, আপনি আজকের এই পোস্ট থেকে জানতে পারলেন outsourcing কি। আউটসোর্সিং কিভাবে করে। আউটসোর্সিং কাজ । আউটসোর্সিং কিভাবে শুরু করবো। আউটসোর্সিং করে টাকা আয় কিভাবে করব ইত্যাদি এই সমস্ত বিষয়গুলো ভালোভাবে জানতে পারলেন।

আউটসোর্সিং কাকে বলে (outsourcing kake bole) আজকের এই পোস্ট আপনার কাছে কেমন লাগলো অবশ্যই নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে পারেন, ধন্যবাদ?

Read More: ছাত্র জীবনে অভিজ্ঞতা ছাড়াই আয় করার ৫ পদ্ধতি

Read More: কিভাবে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করা যায়

Read More: এড দেখে টাকা ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট

Read More: ডিজিটাল মার্কেটিং কি

Read More: কিভাবে ফাইভারে সফল হবেন

Read More: ডিজিটাল মার্কেটিং কি

Read More: ওয়েব ডিজাইন কি

Read More: ওয়েবসাইট থেকে আয় করার উপায়

 
 

Read More: Mobile Phone Price | Phone Review

Read More: ডাটা এন্ট্রি কি

Read More: সেরা ফ্রি টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট

Post Tag, ফ্রি টাকা ইনকাম করার উপায় | প্রতিদিন 500 টাকা, ফ্রি টাকা ইনকাম - 2 থেকে 3 হাজার টাকা উপার্জন করুন প্রতিদিন, ফ্রি লটারী খেলে টাকা ইনকাম, ফ্রি টাকা ইনকাম করার উপায় | প্রতিদিন 500 টাকা আয় করুন, ১৬টি উপায়ে ফ্রি টাকা ইনকাম ২০২৩: প্রতিদিন আয় ১০০০ টাকা, ফ্রি টাকা ইনকাম করার উপায় | প্রতিদিন 800 টাকা আয় করুন, ফ্রি টাকা ইনকাম করার সেরা উপায়, সেরা ১৮টি উপায় ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট পাবার জন্য, ফ্রি টাকা ইনকাম কিভাবে করা যায়? | ইনকাম করার সহজ উপায়, ফ্রি টাকা ইনকাম করার উপায় - ফ্রিতে প্রতিদিন, 10ফ্রি টাকা ইনকাম করার উপায় । প্রতিদিন আয় করুন সহজ কিছু কাজ করে, ফ্রি টাকা ইনকাম | প্রতিদিন ফ্রিতে আয় করার উপায়, ফ্রি টাকা ইনকাম করার উপায় (দৈনিক ৫০০+ টাকা), ফ্রি টাকা ইনকাম ২০২৩ - ফ্রিতে মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করুন, earn money for home, make money online,

Post a Comment

0 Comments